ঢেউ যত বড় হয় তার আঘাত করার ক্ষমতা তত বেশি। প্রতিটি ঢেউই এক সময় নিস্তেজ হয়ে যায়। তবে ঢেউ এর শক্তির মাত্রা নির্ধারণ করে এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া কতখানি হবে এবং কতদিন থাকবে।
পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া শুধুমাত্র ঢেউ এর শক্তির উপরই নির্ভর করে না যার উপর ঢেউ প্রতিক্রিয়া দেখাচ্ছে তার উপরও নির্ভর করে।
সময়ের সাথে সাথে ঢেউ যেমন নিস্তেজ হয়ে যায় তেমনি ঢেউ এর তৈরি পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও সময়ের সাথে বিলীন বা পরিবর্তিত হয়ে যায়।
আমরা সময় এবং অবস্থান এর প্রক্ষিতে কেউ কেউ ঢেউ এর সরাসরি প্রতিক্রিয়া দেখতে পারি আর কেউ কেউ শুধুমাত্র পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া এর চিহ্ন দেখতে পায়।
যারা সরাসরি ঢেউকে সরাসরি জানতে পারেন আর যারা শুধুমাত্র পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া থেকে ঢেউকে জানার চেস্টা করে তাদের জানা এবং বোঝার ভেতর পার্থক্য থাকে।
সময়ের সাথে সাথে ঢেউ যেমন বিলীন হয়ে যায় তেমনি নতুন ঢেউও তৈরি হয় তবে প্রতিটি ঢেউ এর আঘাত আর আঘাত এর কারণে তৈরি পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া একই হয় না।
নোটঃ এই লেখায় ঢেউ একটি প্রতিকী শব্দ মাত্র।