অদৃশ্য হবার পোশাক তৈরি সম্ভব

ধরুন আপনি ঘুরে বেড়াচ্ছেন কিন্তু আপনাকে কেউ দেখতে পারছে না। হ্যাঁ এই রকম সিনেমায় হরহামেশা দেখে থাকি কিন্তু বাস্তবে যদি এমন কিছু সম্ভব হয় তাহলে কেমন হয়। আশার কথা হচ্ছে এই ধরনের প্রযুক্তি উদ্ভাবনে বিজ্ঞানীরা বেশ কাছাকাছি পৌচ্ছেছেন। বিজ্ঞানীরা দাবী করেছেন যে, তারা এমন ধরনের ম্যাটেরিয়াল তৈরি করতে পারবেন যা অন্য কোন বস্তু বা মানুষকে অদৃশ্য করে রাখতে পারবে। একদল গবেষকদের দাবী তারা সর্বপ্রথম এমন কিছু তৈরি করতে সক্ষম হয়েছেন যা, কোন ত্রি ডাইমেনশনাল বস্তুকে ঢেকে রাখবে বা অদৃশ্য করে রাখবে এবং এটা করা হবে ঐ বস্তুর উপর যে আলো পড়ে তা নিয়ন্ত্রন করে।

আমরা কোন বস্তু কখন দেখতে পাই, যখন কোন বস্তুর উপর আলো এসে পড়ে এবং তা প্রতিফলিত হয়ে যদি আমাদের চোখে আসে। এখন যদি এখন কিছু করা হয় যে, আলো প্রতিফলিত হবে না বা প্রতিফলনের দিক এমন ভাবে নিয়ন্ত্রন করা হবে যা আমাদের থেকে ঐ বস্তকে অদৃশ্য করা রাখবে। বিজ্ঞানীদের দাবী, আগে টু ডাইমেনশনাল কিছু খুব বেশি পাতলা বস্তুকে এই রকম অদৃশ্য করে রাখা সম্ভব হয়েছে। এখন তারা এই প্রযুক্তিকে আরো উন্নত করে স্বাভাবিক যে কোন বস্তুকে অদৃশ্য করার জন্য কাজ করে যাচ্ছেন। কোন বস্তুকে অদৃশ্য করে রাখার জন্য যা ব্যবহৃত হয় তার নাম মেটাম্যাটেরিয়ালস। ধরে নিতে পারেন একটা পোশাক বানানো হবে যা দিয়ে কোন কিছুকে অদৃশ্য করে রাখা হবে। মেটাম্যাটেরিয়ালস ধাতব পদার্থ, সিরামিক, টেফলন ও ফাইবার দিয়ে তৈরি করা হয় এবং এটা এমন ভাবে তৈরি করা হয় যে, কোন দৃশ্যমান আলোকে একটু অন্য ভাবে ঘুরিয় দেয় যা সাধারন বস্তু পারে না। এর ফলে এই সব বস্তু থেকে আলো প্রতিফলিত হবে না বা কোন ছায়া পড়বে। রুপকথার যাদুর পোশাক মনে হয় বাস্তবে চলে আসবে আর কিছুদিন পরেই।

—-লেখাটি গুগল নিউজ অবলম্বনে নিজের মতো করে লেখা।

[সম্পাদনা] মূল প্রবন্ধটি এখানে
আরো এখানেঃ এক (সাবধান পপআপ আসে একটা), দুই

উপরের লিঙ্ক দুইটাতে গেলে কিছু স্ক্রিনশটও পাওয়া যাবে।

আজ আবার ঘুরে আসলাম “উবুন্ট ৮.০৪ রিলিজ পার্টি বাংলাদেশ” থেকে

কপাল মন্দ তাই ছুটির দিনেও অফিস করতে হয়েছে। এদিকে উবুন্টু এর রিলিজ পার্টির দিন অনেক আগে থেকেই ঘোষনা দিয়ে রেখেছে উবুন্টু বাংলাদেশ। যাবোই যাবো এই রকম চিন্তা ছিলো। কিন্তু বাধ সাধলো অফিসের ছুটি বাতিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত দেরিতে হলেও বিকাল ৫.৩০ এ গিয়ে পৌচ্ছালাম। অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিলো উবুন্টু বাংলাদেশ। স্থান ছিলো মোঃপুর কাঁচা বাজারের পাশের হাঙ্গার প্রজেক্টের অফিসে। যেহেতু অনুষ্ঠানে প্রথম থেকে থাকতে পারি নাই তাই শুরু থেকে শেষ বর্ননা করতে পারবো না। যাই হোক, আমি যখন গেলাম দরজা খুলেই দেখি হাসিন ভাই দাড়িয়ে আছেন। বল্লেন মানচু এতো দেরি করলে… কি আর বলবো দুঃখের কথা…বল্লাম ভাইয়া অফিস ছিলো। আমি গিয়ে দেখলাম অমি ভাই স্ক্রিনে দেখাচ্ছিলেন কিভাবে বাংলা কিবোর্ড অপশন এনাবল করা যায় উবুন্টুতে। অনুষ্ঠানে হয়তো অনলাইনে পরিচিত অপরিচিত অনেকেই ছিলেন কিন্তু আগে আগে যেতে পারি নাই বলে সবার পরিচিতি দিতে পারছি না। আর উবুন্টু বাংলাদেশের প্রধান রাসেল ভাই ছিলেন, উনার সাথে কথা হলো। আমাদের প্রযুক্তি ও প্রজন্ম ফোরামের অনেক মেম্বারের সাথে দেখা হলো। আশাবাদী, আলোকিত, তারুন্য, আশফাক, ম্যাচলেচ অনেকের সাথে দেখা হলো, কথা হলো। আর হ্যাঁ আমার সাথে আমার অফিসের বড় ভাই সৌমেন দাশ, ডেলোয়ার ভাই ছিলেন। আগে আগে চুপি চুপি তিনটা ডিভিডি নিয়ে অনুষ্ঠান শেষ হবার আগেই চলে আসলাম, কারন ক্লান্ত লাগছিলো। যেহেতু প্রথম থেকে শেষ থাকা সম্ভব হয়নি তাই অনুষ্ঠানে বিস্তারিত বলতে পারছি না। দুঃখ প্রকাশ জ্ঞাপন এখানে শেষ করছি।