খিদে

সকালে দুটো ডাল ভাত খাওয়ার বন্দোবস্ত হল। দানা পরার পর পেটের বয়ানবাজি বন্ধ হইছে আপতত। ‘খিদের উপর সত্যি কিছু নাই এই’ বাইনারির জীবনচক্রে আটকেই থাকলাম।

খিদের আবার রকমফের আছে। কোন খিদে অভ্যুথান ঘটায়, কোন খিদে বিপ্লবের আশা জাগায়। পেটের খিদের চেয়ে বড় দোসর আর ২য়টা নাই। পেটের খিদে সকাল হলেই ফ্যাসিস্টের মত কামড়ে ধরে আর মনের খিদে নিজেকে করে স্বৈরাচারি।

পেটের খিদে আর মনের খিদের কি কোন জেন্ডার আছে? মানে ধরেন পেটের খিদে ফিমেল আর মনের খিদে মেল নাকি এরা জেন্ডার লেস কিংবা উভয়লিঙ্গ।

খিদেরা নেতার মত, সকাল বিকাল আমরা খিদের কাছে পাতি নেতার মত মাথা নুয়ে পড়ি। নেতার পেট ভরানোর জন্য আমাদের কি দাপাদাপি!

How to use AI tools for Social Media posting

🧠 Before posting on social media platforms like X (Twitter) or LinkedIn, I like to prepare the content using AI tools such as ChatGPT, DeepSeek, or Gemini.

🤖 Among tools like Copilot, ChatGPT, Gemini, and DeepSeek — I’ve found ChatGPT consistently delivers the best results when it comes to adding icons, formatting hashtags, and making the content more presentable and engaging.

🛠️ Each AI has its own unique style, but the overall process feels quite similar.

✍️ I often create multiple versions of a tweet or post from the same content using AI prompts.

Now the question is: What do I do with those multiple versions?

📅 Simple — I post one version immediately, and schedule the others for future dates. This way, for marketing purposes, I can publish 2, 3, or even 4 different versions of the same message — spread out weekly — to reach more audiences without being repetitive.

💡 It’s a small trick, but super effective for content repurposing and social media growth!

Note: This copy is adjusted by #chatgtp

সাহসের সাথে বলুন, আমি পারব না

আমি পারব, আমাকে দিয়ে হবে… ব্লা ব্লা যদি আত্মবিশ্বাস হয় তাহলে আমি পারব না, আমাকে দিয়ে হবে না…এগুলোও আত্মবিশ্বাস। দিন শেষে এগুলো বিশ্বাস, ফ্যাক্টস না। আমি পারতেও পারি আবার নাও পারতে পারি।

অনেকে কোন কিছু এচিভ করার পর বলে, আমিতো ভাবছিলাম আমাকে দিয়ে হবে না কিন্তু কেমনে কেমনে যেন হয়ে গেল। আবার অনেকে ফেইল করে বলে, আমি ১০০% নিশ্চিত ছিলাম এটা আমি পারব কিন্তু কিভাবে কি হল আমি পেরে গেলাম!

তাই যদি আপনার মনে হয় আপনি কোন কিছু পারবেন না সেটাও আত্মবিশ্বাস এর সাথে বলুন। আপনি পারবেন না এটা নিয়ে আত্মবিশ্বাসী হোন। সাহসের সাথে বলুন, আমি পারব না, আমাকে দিয়ে হবে না!

বছরের পর বছর কচ্ছপ আর খরগোশের যে অদ্ভুত গল্প আমাদের শোনানো হয়েছে!

বছরের পর বছর কচ্ছপ আর খরগোশের যে অদ্ভুত গল্প আমাদের শোনানো হয়েছে!

আধুনিক সময়ে দেখা যায় দৌড় প্রতিযোগতিয়ায় কেউ পরে গেলে বা হোচট খেলে পাশের খেলোয়ার তাকে টেনে তুলে, প্রয়োজনে তাকে সাথে নিয়ে এক সাথে দৌড়ের শেষ দাগ পার হয়। মানে গুড স্পোর্টসম্যান্সশিপ বলতে আমরা এটাই বুঝি এখন। যদিও খুব স্বল্প দুরত্বের দৌড়ের ক্ষেত্রে এটা হয় না যা স্বাভাবিক।

কচ্ছপ এবং খরঘোশের গল্পে আমরা দেখি ঘুমন্ত খরঘোশের পাশ দিয়ে কচ্ছপ ঠিকই চলে গেছে কিন্তু খরগোশকে একবার ডেকে দেয় নাই, জিজ্ঞাসা করে নাই ভাই তুমি কি অসুস্থবোধ করছ? এই আধুনিক সময়ে কচ্ছপকে ভিলেন মনে হয় না?

আচ্ছা, কচ্ছপ আর খরখোশতো একই গতিতে দৌড়ানোর কথা না কিন্তু তাদের নিয়ে দৌড় প্রতিযোগিতার আয়োজনের গল্প যে লোকটা লিখেছিল সে কি স্বাভাবিক ছিল? যদি দুইটা কচ্ছপ বা দুইটা খরগোশ এর ভেতর দৌড় প্রতিযোগিতা নিয়ে গল্পটা হত তাহলে সেইটা নিয়ে ভাবা যেত। গরু আর ঘোড়া প্রায় কাছাকাছি ধরনের প্রানী হলেও তাদের ভেতর দৌড় প্রতিযোগিতা হয় না। এমঙ্কি গরু আর মহিষও না।

আগে ভাগে দৌড়ে না জিতে বরং কচ্ছপ এর জন্য খরগোশ যে অপেক্ষা করেছিল এটাই আমার কাছে মহান আচরণ বা স্পোর্টসম্যানশিপ মনে হয়ে গেছে। আর একজন অন্য জনের জন্য কত সময় বসে থাকতে পারে! এভাবে বসে থেকে থেকে একটা পর্যায়ে খরগোশ যে ঘুমিয়ে পরেছিল সেটাই স্বাভাবিক। খরগোশতো চাইলে এক দৌড় দিয়ে জিতে যেত পারত। দেখা যেত, জিতে কাপ নিয়ে বাড়ি গিয়ে খেয়ে দেয়ে ঘুমিয়ে গেছে তখন কচ্ছপ এসে দেখত তাকে অভ্যর্থনা জানানোর জন্যও কেউ নাই। মানে আদৌ কোন দৌড় প্রতিযোগিতা হচ্ছিল কিনা এটা নিয়েই সে কনফিউজড হয়ে যেত!

মানুষ কি ডায়নোসর এর মাংস খাবে?

আমার ধারনা মানুষ একদিন মাংস খাওয়ার জন্যই ডায়নোসর এর চাষ করবে। যেভাবে মানুষ বাড়ছে তাতে প্রোটিং এর চাহিদা যোগান দেওয়া এক সময় প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়বে। কিন্তু কথা হচ্ছে বিলুপ্ত হয়ে যাওয়া ডায়নোসর বা বিশাল লোমশ হাতি যদি আমরা গবেষনার মাধ্যমে আবার ফিরিয়ে আনতে পারি তাহলে তাদের পোষ মানাবো কিভাবে, তাদের মাংসের জন্য ব্যবহার করার জন্যতো অত বড় ছুড়ি দাও কিভাবে ম্যানেজ করব আমরা?

নিশ্চয় গেম অব থ্রন্স এ রানী ডেনেরিস এর ভাষা বা কমান্ড যেভাবে ড্রাগন পালন করত কিংবা কুপি/ল্যাম্প থেকে বের হওয়া দৈত্য যেভাবে কথা শুনত সেই ভাবে কিছু একটা নিশ্চয় ম্যানেজ করা যাবে। কিন্তু কিভাবে হবে সেটা, এই আধুনিক যুগে কি যাদু দিয়ে হবে?

নিশ্চয় হবে, তবে ইলন মাস্কের নিউরাল লিঙ্ক কম্পানী যা করছে সেই রকম কিছু হবে নিশ্চয়। একটা শিশু ডায়নোসর এর ব্রেনে একটা চিপ বসিয়ে দেওয়া হবে। সেই চিপ এর মাধ্যমে তার ব্রেন বা তার আচরণ নিয়ন্ত্রন করা হবে। তাকে সারাদিন কলকাতার নিউজ চ্যানেল গুলো দেখিয়ে বোকা বানিয়ে রাখা হবে।

ইলন এর বোরিং কম্পানী যা বিশাল বিশাল মেশিন দিয়ে মাটির নিচে সুরঙ্গ বানায় ঐ রকম বড় বড় যন্ত্র দিয়ে ডায়নোসর জবাই করে মাংস ছোট ছোট পিচ করা হবে। এত বড় ফ্রিজ কোথায় পাব আমরা এই মাংস সংরক্ষন করার জন্য। হয়তো এন্টার্টিকায় নিয়ে রাখা হবে।

আচ্ছা সব কিছু সম্ভব হয়, মানুষ কি ডায়নোসর এর মাংস খাবে?

Colossal Biosciences নামের একটা কম্পানী অনেক আগে বিলুপ্ত হয়ে যাওয়া লোমশ বড় হাতি ফিরিয়ে আনার প্রজেক্ট নিয়ে কাজ করছে।

টেকক্রাঞ্চ এর একটা নিউজ এর সামারি নিম্নরুপঃ

কলসাল বায়োসায়েন্সেস, যে কোম্পানিটি বিখ্যাতভাবে উলি ম্যামথ এবং আরো দুটি বিলুপ্ত প্রজাতিকে ফিরিয়ে আনার মিশনে রয়েছে, TWG গ্লোবাল থেকে $২০০ মিলিয়ন সিরিজ সি তহবিল সংগ্রহ করেছে, যার মূল্যায়ন $১০.২ বিলিয়ন। TWG গ্লোবাল হচ্ছে গুগেনহাইম পার্টনার্সের সহ-প্রতিষ্ঠাতা মার্ক ওয়াল্টার এবং বিলিয়নিয়ার থমাস টুলের বিনিয়োগ কোম্পানি।

এই তহবিলটি এসেছে কোম্পানির পূর্ববর্তী রাউন্ড বন্ধের দুই বছর পরে, যার মূল্যায়ন ছিল $১.৫ বিলিয়ন।

দই এবং বিড়ালের বন্দোবস্ত

আমাদের পাতের দই
খেয়ে ফেলেছে, খাচ্ছে কিংবা খাবে
পাশের বাড়ির বিড়াল।

আমাদের দই এর বন্দোবস্ত হলেও দই খাব কিনা এটা নিয়ে আমরা হেজিমনি করব।

আমরা দই খাব নাকি বিড়াল তাড়াবো নাকি বিড়াল খাব তা নিয়ে আমরা হৈ হুল্লোড় করব কিংবা হোচট খাব।

আমাদের পাতে দই এসেছিল নাকি দই এর জন্য ট্রাকের পেছনে লম্বা লাইনে দাঁড়িয়ে থাকব এটা নিয়ে আমাদের গা গরম করতে হবে।
আমাদের মারা খাওয়া ফাঁকা পকেটে হাত ঢুকিয়ে আমরা ফেসবুকে রিল দেখে আমাদের বিনোদনের বন্দোবস্ত ঠিক করব।

আমাদের বিবেক কে দই খেয়ে ফেলবে নাকি বিড়াল খাবে তা নিয়ে আমরা কোন হেজিমনি করব না।

যে বিড়ালের গোঁফে দই লেগে নেই তাকে আমরা মাথায় তুলে নেব।
আর গোঁফে দই লেগে থাকা বিড়ালদের
কেলিয়ে আমরা সাময়িক আনন্দের বন্দোবস্ত বুঝে নেব।

দেখেন আপনাদের যা ভালো মনে হয়-৩৫

অফিসে আসার সময় দৈব চয়নে একজনকে জিজ্ঞাসা করলাম, ভাই কেমন আছেন? কি করেন?

লোকটা বিস্মিত হয়ে খুব গম্ভীর ভাবে উত্তর দিলেন, কেমন আছি এইটা আপনি বুঝতে পারবেন আমি কি করি সেইটা যদি আপনি বুঝতে পারেন।

আমি প্রচন্ড আগ্রহ নিয়ে জিজ্ঞাসা করলাম, ভাই আপনি কি করেন কনতো!

লোকটা এবার নির্মোহ ভাবে বলল, ঝাঝর বা ঝালই চিনেন? এইটার পুঙায় ফুটো থাকে জানেন? আমি ঝাঝর এর পুঙার ফুটো গুনি!

আমি আর কিছু জিজ্ঞাসা না করে বললাম, চলেন একই দিকে যখন যাচ্ছি একই সাথে আরো দু’পা ফেলি।

শুভ সকাল!

ব্যাটারি চালিত রিক্সা দেখার প্রথম অনুভূতি!

একদিন রিক্সায় অফিস যাচ্ছিলাম। পলাশী মার্কেট, বুয়েট থেকে নীলক্ষেত এর রোড দিয়ে। ঐ রোডের মাঝামাঝি থাকা অবস্থায় পাশ দিয়ে একটা ব্যাটারি চালিত রিক্সা চলে গেল ফুশ করে। আমি যে রিক্সায় যাচ্ছিলাম ঐটা ‘বিচি’ চালিত। আমাকে বহন করা রিক্সার চালককে বল্লাম, দেখেন এইডা সামনে গিয়ে উষ্ঠা খায়া পরব। কি কব রে মনি, সত্যি সত্যি নীলক্ষেত মোরে এসে দেখি ঐ রিক্সা উষ্ঠা খায়া রাস্তার ডিভাইডার এর উপর উল্টায় আছে। ভেঙেও গেছে। আমার রিক্সার চালক, আমার দিকে তাকায় কেমনে কেমনে যেন দেখতেছে! বলে, ভাই আপনার মুখের কথা সত্যি হয় নাকি? আমিও বুঝতেছি না কি থেকে কি হয়ে গেল। ব্যাটারিচালিত রিক্সাটা বিচি চালিত রিক্সা থেকে এত জোরে চলতেছিল যে মনে হল পাশ দিয়ে কোন সুন্দরী ভাবী ১০০ মিটার রেস দৌড়াইতেছে, মানে ধরেন উসাইন বোল্ট ভাবী। আমারও মুখ ফসকে বের হয়ে গেছে! নিজের উপর নিজেরও সন্দেহ হওয়া শুরু করল। ঐ প্রথম আমি ঢাকা শহর না আমার জীবনে প্রথম ব্যাটারি চালিত রিক্সা দেখলাম আর সেইটা আমার মুখের কথা মুখ থেকে মাটিতে পরতে না পরতে উষ্ঠা খেয়ে ভেঙে পরল! যারা এই ঘটনা মিথ্যা ভাববে [বির বির করে বল্লাম, শালার কার কি হয়ে যায় পরে ঝামেলায় লটকায়ে যাব!]

বিপলব বেলায় পেম পিরিত খেলা

ভালোবাসা শিখাইয়া যদি বল
আর পিরিত করবা না
আমি তা সহজে মাইনা নিব ক্যান?

আন্দোলন শিখাইয়া যদি কও, যুদ্ধ বন্ধ কর,
আমারে কেন তা মাইন্যা নিতে হইব।

আমারে চ্যা*র বা* মনে কইরা কাইটা ফেলবা!
আমি তা সহজে মাইনা নিব ক্যান?
হপতা খানেক যাইতে মাথা উচু কইরা আমি কইবই কইব
আয় *য়োরের বা* চা*এর বা* কাট!