রাস্তার প্রচন্ড জ্যামে বসে থেকে থেকে আমার ভেতর একটা চরম অস্বস্থি জন্ম নেয়,
বিরক্তি আর অসস্থিরতার এক পর্যায়ে আমি ঘুমিয়ে পড়ি।।
চায়ের দোকানে প্রচন্ড ভীড়ে চা দিতে দেরি হলে আমার ভেতর অস্থিরতা তৈরি হয়।
কিছুক্ষন … না একটা নির্দিষ্ট সময় অপেক্ষা করার পর আমি বিরক্তি নিয়ে উঠে যাই।।
চায়ের দোকানী হেঁকে বলেন… বাজান চা খাবেন না ?
কাজের মাঝ খানে, যখন গভীর মনযোগ দিয়ে কাজ করছি, ধুম করে ইলেক্ট্রিসিটি চলে যায়…
ইউপিএসটা মাত্র এক মিনিট ব্যাকআপ দেয়। আমি বিরক্তি প্রকাশ করতে বলে উঠি, “ধ্যাৎ” !
মাঝরাতে যখন আইএসপির লোকজন গভীর ঘুমে আচ্ছন্ন,
আর আমাকে ভোদায় বানিয়ে ইন্টারনেটের লাইনটা অফ হয়ে যায়… আমি গরর ।।
চারিদিকে নিস্তব্ধতা… আমি এক মনে কাজ করে চলি সারা রাত… কিন্তু মাঝে মাঝেই প্রচন্ড
অসস্থি আর অস্থিরতা আমাকে ঘিরে ধরে… ইচ্ছা করে ছুটে বের হয়ে যায় রুম থেকে আর
আহ এক কাপ চা যদি পাওয়া যেত… ঠিক হল লাইফে মাঝ রাতে পলাশীর মোড়ে যেভাবে চা খেতাম 🙁
অপেক্ষা, উপেক্ষা কোনটাই আমার সহ্য হয়না।
আমি একজন ইমোশনাল-ক্রেজি নিজের রাজ্যে ভবঘুরে!
প্রতিদিন একটু অবসর পেলেই আমি আর দুঃখ মিলে রচনা করি দুঃখবিলাস… মু হা হা ।।
=================================
মানচুমাহারা, ১৪ই অক্টোবর, ২০০৯।
কি করবিরে পাগলা…আমাদের লাইফটাই যে এমনি…
<em>অপেক্ষা, উপেক্ষা কোনটাই আমার সহ্য হয়না। </em>" নিজের বেলায় আটিঁকুটি, পরের বেলায় চিমটি কাটি :p
আপুনি ঘটনা হচ্ছে… না থাক আর একদিন কমুনে…
প্রেমিকা সময় দিয়েও দেরি করে আসলে কেমন লাগে সেটাতো বললেন না….