একঃ হুট করে নির্বাচনের আগের সপ্তাহে সিদ্ধান্ত নিবেন না। নির্বাচনে দাঁড়ানোর সিদ্ধান হুট করে হওয়া উচিত না।
দুইঃ ‘আমি ভালো কথা বলতে পারি না’ এভাবে কেউ প্রচারনার সময় কথার শুরুতে বলবেন না। হয় যারা কথা বলতে পারে তাদের দাড়াতে দিন না হলে নিজে কথা বলা শুরু করুন। আগামী দুই বছরে আপনি পাবলিক স্পিকিং শিখে যাবেন। না হলে পাবলিক স্পিকিং এর উপর কোর্স করুন।
তিনঃ আগামী দুই বছর নিজের অবস্থান এমন ভাবে প্রতিষ্ঠা করুন যাতে কাউকে ভোটের জন্য ফোন দিয়ে নিজের পূর্নাঙ্গ পরিচয় না দেওয়া লাগে। লিডারশিপ ধার এবং ভার দুটোতেই কাটার জিনিস।
চারঃ একগাদা ইন্ডাস্ট্রি কলিগকে সিসি করে কোন প্রকার মেইল করবেন না। এটা ভারি বেসিক জিনিস। এই ধরনের হাস্যকর কাজ করবেন না। এইটা আইটির লোকদের মানায় না।
পাঁচঃ আপনি নির্বাচিত হলে হ্যান তেন অসংখ্য কাজ করবেন এই ধরনের প্রচারে যাবেন না। জাস্ট একটা দুইটা পয়েন্টে থাকেন। এটা প্রেসিডেন্ট পোস্ট এর জন্য পরামর্শ না। দুই বছর খুব কম সময় আপনি চাইলেও অনেক কিছু করতে পারবেন না।
ছয়ঃ আগে কোন স্ট্যান্ডিং কমিটিতে ছিলেন না এমন হলে নির্বাচন না করা ভালো। প্রয়োজনে পর পর দুই + দুই = চার বছর দুটো স্ট্যান্ডিং কমিটিতে অংশ নেন।
সাতঃ নির্বাচনের প্রচার হিসাবে অন্য কারো ব্যক্তিগত বা একান্ত ব্যক্তিগত নেগেটিভ জিনিস প্রচার করবেন না। অন্যের দূর্বলতা আপনার পজেটিভ পয়েন্ট না। এই গুলো শিশুতোষ এবং একান্তই গ্রাম্য রাজনীতির মত বিষয় হয়ে যায়।
আটঃ নিজের সাথে নিজের কম্পানীর উন্নতিও দরকার। যাতে কম্পানী দিয়েও মানুষ এক নামে চেনে। অনেক পরিচিত লিডার টাইপ মানুষ আসলে কোন কম্পানীর এটা অনেকে জানে না। মানে তাদের
কম্পানীর হদিস বা কম্পানীর কাজ কর্ম অনেকে জানে না।
আরো দুটো যুক্ত করলে পারলে দশটা পূর্ণ হত কিন্তু কীবোর্ডের কালি প্রায় শে