অদৃশ্য হবার পোশাক তৈরি সম্ভব

ধরুন আপনি ঘুরে বেড়াচ্ছেন কিন্তু আপনাকে কেউ দেখতে পারছে না। হ্যাঁ এই রকম সিনেমায় হরহামেশা দেখে থাকি কিন্তু বাস্তবে যদি এমন কিছু সম্ভব হয় তাহলে কেমন হয়। আশার কথা হচ্ছে এই ধরনের প্রযুক্তি উদ্ভাবনে বিজ্ঞানীরা বেশ কাছাকাছি পৌচ্ছেছেন। বিজ্ঞানীরা দাবী করেছেন যে, তারা এমন ধরনের ম্যাটেরিয়াল তৈরি করতে পারবেন যা অন্য কোন বস্তু বা মানুষকে অদৃশ্য করে রাখতে পারবে। একদল গবেষকদের দাবী তারা সর্বপ্রথম এমন কিছু তৈরি করতে সক্ষম হয়েছেন যা, কোন ত্রি ডাইমেনশনাল বস্তুকে ঢেকে রাখবে বা অদৃশ্য করে রাখবে এবং এটা করা হবে ঐ বস্তুর উপর যে আলো পড়ে তা নিয়ন্ত্রন করে।

আমরা কোন বস্তু কখন দেখতে পাই, যখন কোন বস্তুর উপর আলো এসে পড়ে এবং তা প্রতিফলিত হয়ে যদি আমাদের চোখে আসে। এখন যদি এখন কিছু করা হয় যে, আলো প্রতিফলিত হবে না বা প্রতিফলনের দিক এমন ভাবে নিয়ন্ত্রন করা হবে যা আমাদের থেকে ঐ বস্তকে অদৃশ্য করা রাখবে। বিজ্ঞানীদের দাবী, আগে টু ডাইমেনশনাল কিছু খুব বেশি পাতলা বস্তুকে এই রকম অদৃশ্য করে রাখা সম্ভব হয়েছে। এখন তারা এই প্রযুক্তিকে আরো উন্নত করে স্বাভাবিক যে কোন বস্তুকে অদৃশ্য করার জন্য কাজ করে যাচ্ছেন। কোন বস্তুকে অদৃশ্য করে রাখার জন্য যা ব্যবহৃত হয় তার নাম মেটাম্যাটেরিয়ালস। ধরে নিতে পারেন একটা পোশাক বানানো হবে যা দিয়ে কোন কিছুকে অদৃশ্য করে রাখা হবে। মেটাম্যাটেরিয়ালস ধাতব পদার্থ, সিরামিক, টেফলন ও ফাইবার দিয়ে তৈরি করা হয় এবং এটা এমন ভাবে তৈরি করা হয় যে, কোন দৃশ্যমান আলোকে একটু অন্য ভাবে ঘুরিয় দেয় যা সাধারন বস্তু পারে না। এর ফলে এই সব বস্তু থেকে আলো প্রতিফলিত হবে না বা কোন ছায়া পড়বে। রুপকথার যাদুর পোশাক মনে হয় বাস্তবে চলে আসবে আর কিছুদিন পরেই।

—-লেখাটি গুগল নিউজ অবলম্বনে নিজের মতো করে লেখা।

[সম্পাদনা] মূল প্রবন্ধটি এখানে
আরো এখানেঃ এক (সাবধান পপআপ আসে একটা), দুই

উপরের লিঙ্ক দুইটাতে গেলে কিছু স্ক্রিনশটও পাওয়া যাবে।

গুগল টক ল্যাব এডিশন ( উইন্ডোজ ভার্সন)

গতকাল কোন একটা লিঙ্ক থেকে যেতে যেতে গুগল টক ল্যাব এডিশনের খোঁজ পেলাম। বেশ কিছু নতুন ফিচার চোখে পড়লো। অনলাইন গ্যাজেট হিসাবে যা আছে সেইটাই ডেক্সটপে নিয়ে এসেছে।

নতুন ফিচারসমূহ এখানেঃ

  • গ্রুপ চ্যাট
  • অরকুট, গুগল ক্যালেন্ডার ও গুগল মেইল বা জিমেইল এর নোটিফিকেশন বাবল আকারে দেখায়।
  • invisible mode [ ছবি দেখুন এখানে]
  • আমি ব্যক্তিগত ভাবে এটা গুগল টকে খুব মিস করতাম।
  • বর্তমান নরমাল ভার্সনে এই কাজটা আপনি করতে পারবেন একটা প্লাগিন ব্যবহার করে। এটা এই পাতা থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারবেন। ছবি দেখুন এখানে
  • ট্যাব আকারে রাখা যায় উইন্ডো গুলো (আগে ছিলো কি ?)
  • ইমোটিকন যুক্ত করা হয়েছে।
  • জিমেইল, অরকুট, গুগল ক্যালেন্ডার সিস্টেম ট্রে থেকে ওপেন(launch) করতে পারবেন না
  • কিছু ফিচার যা নরমাল ভার্সনে আছে কিন্তু ল্যাব এডিশনের নাই যেমনঃ
    কঃ ফাইল শেয়ারিং হয়না।
    খঃ অফলাইন বন্ধুদের লুকিয়ে রাখার অপশন পাচ্ছি না।

    গুগল যে এটা নিয়ে বেশ কাজ করছে তা বুঝতে পারলাম অনলাইনে এটা নিয়ে কিছু রিভিউ পড়ে। অনেকের রিভিউতে মিসিং ফিচার লিস্টিতে যা ছিলো তার কিছু এখন চলে এসেছে। জিমেইলকে গুগলের অন্যান্য ফিচারের সাথে ইন্ট্রিগ্রেট করার জন্য গুগল জিমেইলের কোডও পরিবর্তন করেছে বিভিন্ন সময়।

    নিজের পোস্ট দেখান নিজের ব্লগেঃ সদস্য পোস্টের rss feed ফিচার

    সেইদিন কারিগর নতুন একটা আইডিয়া দিয়েছিলো যে যদি এমন সুবিধা থাকে যে নিজের ব্লগে নিজের পোস্টগুলো (আমাদেরপ্রযুক্তি ফোরামের) দেখানো যেত আর এস এস ফিড হিসাবে বেশ ভালো হতো। ঠিক এই সুবিধাই চালু করা হলো আজ থেকে। কোন টপিক দেখার সময় ডান পাশের দিকে সদস্যের প্রোফাইল অংশ পোস্ট সংখ্যা বা পোস্ট দেখুন লিঙ্কের পাসে rss লেখা নতুন একটা লিঙ্ক যুক্ত করা হলো। অথবা কারো প্রোফাইলেও ঢুকেন তাহলে একই ধরনের rss লিঙ্ক পাবেন।
    নিজের পোস্টগুলোকে লিস্ট করে নিজের ব্লগে দেখানোর পাশাপাশি প্রিয় কোন সদস্যের পোস্টও দেখাতে পারেন একই ভাবে।
    আগামীতে যেকোন ফোরাম বা সাবফোরামের পোস্টগুলো একই ভাবে আর এস এস ফিডের মাধ্যমে পড়ার সুবিধা আনা হবে।

    এই বিষয়ে আমাদের প্রযুক্তি ফোরামে দেখুন এখানে

    প্রজন্ম ফোরামের ৪র্থ আড্ডা থেকে ঘুরে আসলাম

    আজ ছিলো প্রজন্ম ফোরামের ৪র্থ আড্ডা। আগের তিনবারের চেয়ে এইবার আয়োজন বেশ বড় ছিলো। বিকাল সাড়ে ৫টার দিকে অনুষ্ঠান শুরু হয়। স্থান ছিলো ধানমন্ডি লেকের পানসি রেস্তোরা। প্রায় ৫০ জনের মতো সদস্য, অতিথি ছিলেন। শুরুতেই পরিচয় পর্ব ছিলো। অনেক ভার্চুয়াল মানুষের সাথে পরিচয় হলো। নতুন করে যাদের সাথে ফিজিক্যালি পরিচয় হলো যাদের সাথে অনলাইন পরিচয় ছিলো বা যাদের অনলাইনে চিনি (অনেকের সাথেই আগে দেখা হয়েছে তাই আর সবার নাম উল্লেখ করছি না) যেমন সুহৃদ সরকার, মাহমুব মোর্শেদ, মনি(প্রজন্ম ফোরাম), শিপলু ভাই, মেহেদি আকরাম, ডার্কলর্ডসহ আরো অনেকে। পরিচয় পর্ব শেষে ফোরামের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে মতামত ও আলোচনা ছিলো বেশ কিছুক্ষন। এরপর খাওয়া দাওয়া বুফে টাইপ। সব মিলিয়ে বেশ মজা হলো।
    এইখানে আড্ডার বেশ কিছু ছবি পাওয়া যাবে। এতো সুন্দর একটা গেট২গেদার এর আয়োজন করার জন্য প্রজন্ম ফোরাম কর্তৃপক্ষকে আন্তরিক ধন্যবাদ।

    এ বিষয়ে আমাদের প্রযুক্তি ফোরামের আমার পোশট এই খানে

    জুমলা টিউটোরিয়াল , আমার জুমলা অভিজ্ঞতা-১

    প্রায় ছয় মাস হলো অফিসে যোগদানের পর থেকে জুমলাতে কাজ করছি। শুরু করেছি জুমলা ১.x.১২ দিয়ে আর এখন ১.৫.x এ কাজ করছি। ভাবছি আমার অভিজ্ঞতা নিয়ে এই পোস্টে নিয়মিত লিখবো।

    প্রফেশনার কাজ করার জন্য নিশ্চয় ডাউনলোড করা টেমপ্লেট বা ফ্রি টেমপ্লেট দিয়ে কাজ হবে না। এই জন্য আপনাকে নিজে টেমপ্লেট বানিয়ে নিতে হবে। জুমলার ট্রিক্সগুলো এপ্লাই করতে হবে। জুমলার ব্যবহারের মানে হলো আপনাকে পিএইচপি কোডিং খুব বেশি জানতে হবে না, জানতে হবে না মাইএসকিউএল এর কাজ কারবার। তবে যদি জানেন তবে সেটা হবে আপনার জন্য প্লাস। কারন এর উপর নির্ভর করছে আপনি কতটা কাস্টমাইজ করতে পারবেন জুমলা। কারন জুমলা একটা সিএমএস হলেও এর রয়েছে নিজস্ব ফ্রেমওয়ার্ক। আপনি যদি নিজে এই ফ্রেমওয়ার্ক এক বার শিখে নিতে পারেন তাহলে অনেক সহজে ফুল কাস্টমাইজড সাইট বানিয়ে ফেলতে পারবেন জুমলা দিয়ে।

    এখন কথা হচ্ছে কিভাবে শুরু করবেন তাইতো ? জুমলার সাইট থেকে জুমলা ডাউনলোড করুন। লোকালহোস্ট ইনস্টল করুন। ইনস্টল করার সময় স্যাম্পেল ডাটা ইনস্টল করুন। এতে প্রথম দর্শনে আপনার বুঝতে সুবিধা হবে। কিভাবে ইনস্টল করবেন তা নিয়ে আমি এখানে লিখছি না কারন এটা নিয়ে আলরেডি অন্য পোস্ট আছে।

    জুমলার বেসিক নিয়ে কিছু আলোচনা করি আগে। জুমলা এতো বেশি ফ্লেস্কিবল যে আপনি কোন লাইভ সাইটেও অনালাইনে চাইলে নতুন কিছু যুক্ত করে দিতে পারবেন ধুম করে। ধরুন আপনার ক্লায়েন্ট হঠাৎ করে একদিন বললো তার মিডিয়া গ্যালারী চাই। আবার হোম পেজে এক পাশে একটা জায়গায় রিসেন্ট মিডিয়া ইনফরমেশন দেখাতে চাই। কোন চিন্তা নাই। জুমলার আছে একটা রিসোর্সফুল এক্সটেনশন ডিরেক্টরি। সেখান থেকে আপনি একাধিক মিডিয়া গ্যালারি যাচাই বাছাই করে কোন কম্পোনেন্ট ডাউনলোড করে নিতে পারেন। দেখবেন কিছু কিছু মিডিয়া গ্যালারীর সাথে মডুলস ও দেওয়া থাকে। হয়তো দেখা যাবে রিসেন্ট মিডিয়া দেখানোর মডুল সাথেই দিয়ে দিছে। তারমানে আপনি শুধু এই গুলো ইনস্টল করে লিঙ্ক করে দেবেনে মেনু থেকে আর কিছু সিএসএস এর কাজ যদি লাগে। আসলে জুমলার কাজে পিএইচপি বা মাইসিকিএলের জ্ঞানের চেয়ে সিএসএস এর জ্ঞান বেশি থাকা লাগে যা সাধারনত ওয়েব ডিজাইনার এর কাজ।

    এই পর্যায়ে আমার আলোচনাগুলো যদি পড়তে পড়তে ঘুম চলে আসে তাহলে এখানে কিছুক্ষন পজ রেখে দিন এবং কিছু সময় পরে আবার দেখুন।

    জুমলা ইনস্টল করলে দেখবেন বেশ কিছু ফোল্ডার ফাইল এই সব হাবিজাবি। আমাদের জন্য কিছু জিনিস দরকারী হবে সামনে যেমন-administrator, modules, components , plugins এবং administrator এর ভেতরের ( modules, components , plugins), templates (এটা খুব দরকারী প্রথম পর্যায়ে কারন এই খানে বেশ কিছু ছুরি কাঁচি চালাতে হবে আপনাকে যদি নিজের মতো করে টেমপ্লেট ডিজাইন করতে চান)।

    ভালো কথা আমার আলোচনাগুলো হবে জুমলার লেটেস্ট ভার্সন বা জুমলা ১.৫.x সিরিজ নিয়ে কারন এখন এটা নিয়েই বেশি কাজ করে সবাই।

    মডুল, কম্পোনেন্ট, প্লাগিনস ফ্রন্টএন্ড ও ব্যাকএন্ড দুই জায়গার জন্যই হতে পারে। মডুলের কাজ গুলো টেমপ্লেট এর কোন নির্দিষ্ট স্থানে কোন কিছু বিশেষ ভাবে দেখানো। দেখা যায় বেশির ভাগ মডুল কোন কম্পোনেন্টের সাথে রিলেটেড, নাও হতে পারে।যেমন ধরুন আপনার একটা ব্লগ সাইট আছে যেখানে অনেক পোস্ট হয়। আপনি চান রিসেন্ট পোস্টগুলো দেখাবেন। তাহলে দেখবেন আপনি জুমলার এক্সটেনশন ডিরেক্টরীতে রিসেন্ট কনটেন্ট আইটেম দেখানোর মতো কোন মডুল পাবেন। যেমন mod_dn. এটার কাজ হলো কোন সেকশন বা ক্যাটাগরী থেকে কন্টেন্ট আইটেম এর লিস্ট দেখানো। এখন এটা অনেক ভাবে হতে পারে যেমন র‌্যান্ডমলি, রিসেন্ট আগে, পুরানগুলো আগে বা ডেট অনুসারে ইত্যাদি বিভিন্ন রকম ভাবে পোস্ট বা কন্টেন্ট আইটেম এর লিস্ট আপনি দেখতে পারেন। এর জন্য আপনাকে কোডিং জানতে হবে না। এডমিন প্যানেল থেকে extention মেনু থেকে মডুলস এ যাবেন আর পজিশন(পজিশন জিনিসটা টেমপ্লেটের সাথে জড়িত, পরে আলোচনায় আসছি) অনুসারে মডুলটা খুঁজে বের করে সেটিংগুলো চেক করুন আর আপনার পছন্দের সেটিং সেট করুন। আর মডুলটা আপনার ইচ্ছা মতো টেমপ্লেটের কোন পজিশনে পাব্লিশ করুন। হয়ে গেলো। আর সেটিং চেক করার সময় আপনি কোন সেকশন বা ক্যাটাগর থেকে রিসেন্ট আইটেম দেখাবেন তার নাম অথবা আইডি দিয়ে দিন।
    এখন আসি কম্পোনেন্ট এর কথায়। হাজার হাজার কম্পোনেট আপনি ফ্রি পাবেন জুমলার সাইটে। ধরুন আপনার সাইটের জন্য সাইটম্যাপ বানাবেন। চিন্তা নাই সাইট ম্যাপ বানানোর জন্য একাধিক চমৎকার কম্পোনেন্ট আছে-যেমন ধরুন xmap আমার কাছে বেশ ভালো লেগেছে। এডমিন প্যানেল থেকে component থেকে xmap এ যান আর বিভিন্ন রকম অপশন আছে তা নিয়ে খেলাধুলা করুন। চিন্তা নাই একটা একটা অপশন পরিবর্তন করে তা আবার ফ্রন্ট এন্ড থেকে দেখে নিন। আরে ভাই খেলতে খেলতেইতো শেখা হবে, তাই না ?

    এখন আসি টেমপ্লেট বানানো নিয়ে। আমার কাছে ফ্রি টেমপ্লেট ভালো লাগে না। তবে নিজে নিজে টেমপ্লেট বানাতে হলে একজন ফটোশপ এক্সপার্ট অবশ্যই লাগবে না হলে আপনাকেই ইমেজ বানিয়ে নিতে হবে।কাস্টম টেমপ্লেট বানানোর জন্য কি করতে হবে?
    মনে মনে আগে সিনারিও দাড় করান যে আপনার সাইটে কি কি থাকবে। মাথার ভেতর একটা লেয়াউট তৈরি করুন।
    ২। যা এতোক্ষন চিন্তা করলেই এখন সেইটা মাটিতে নামাতে হবে মানে নিজে নিজে অথবা কোন ডিজাইনারকে দিয়ে ফটোশপ বা ইমেজ এডিটিং টুল দিয়ে সেই লেয়াউটের ছবি তৈরি করুন।
    ৩। ডিজাইন শেষ হলে ইমেজ থেকে প্রয়োজনীয় স্লাইস বের করুন। যেমন কোন বাটনের ব্যাকগ্রাউন্ড ইমেজ লাগবে তা ঐ মেইন ডিজাইন থেকে দরকার মতো স্লাইস করে নিতে হবে। এখানে যেহেতু জুমলাতে কাজ করতে হলে জুমলার ট্রিক্স ছাড়া দরকার ভালো সিএসএস জ্ঞান।

    ৪। আশা করি ইমেজে আকারে একটা টেমপ্লেট বানিয়ে ফেলেছেন। এখন আমাদের কাজ হবে এইটাকে জুমলার টেমপ্লেট নিয়ে যাওয়া।

    ডিএনএস ক্যাশিং, সুবিধা, অসুবিধা

    আজ সন্ধ্যায় রুমে এসে দেখি ফোরাম আসছে না। অন্য একজনকে বল্লাম চেক করতে সেও বলে যে আসছে না s) আবার আর একজন বলে আসতেছে -? । পরে ব্যাপারটা বুঝলাম ডিএনএস(DNS=Domain Name Server) ক্যাসিং সমস্যা। জিনিস কি বা DNS কি এটা নিয়ে সাধারন কিছু আলোচনা করতে চাই আর কিভাবে ডোমেইন ক্যাসিং সমস্যা থেক পরিত্রান পাওয়া যায় তা নিয়ে কিছু বয়ান করার চেস্টা করি। ভুল ত্রুটি হলে ধরিয়ে দেওয়ার অনুরোধ। ডিএনএস, নেম ডাটাবেজ, আইপি প্রতিটি নিয়ে অনেক কিছু বলা যায় কিন্তু আমি শুধু পার্টিকুলার কিছু জিনিস বলবো।

    নেম সার্ভার বা ডিএনএস সার্ভারঃ
    আমরা যখন ব্রাউজার লিখি google.com এবং এক খানা এন্টার চাপ দিয়ে দিই আর গুগলের সার্চ পেজ চলে আসে কিন্তু ব্যাকগ্রাউন্ডে অনেক কিছু ঘটে যায়। যাক সব কিছু আলোচনার বিষয় না। যা হয় ব্যাপারটা তা হলো এই রকম যে আমাদের যারা ইন্টারনেট দেয়(আইএসপি বা ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার বা আরো সহজ করে ইন্টারনেট কানেকশন না থাকলে যাদের আগে গালি দেয়) তাদের এক বা একাধিক নেম সার্ভার বা ডিএনএস সার্ভার থাকে যে সকল কম্পিউটারে ডাটাবেজে এই গুগল.কম কে গুগলের আইপি এড্রেসে পরিবর্তন করে দিতে সাহায্য করে। মোদ্দা কথা হলো আমরা লিখি গুগল ডট কম কিন্তু কিছু ব্রাউজার কিছুক্ষন পরে বুঝতে পারে একটা আইপি। এটাকেই নেম ট্রানশ্লেশন বলে। যদি ধরেন আইএসপির সার্ভার বেশি বিজি থাকে তাহলে কিন্তু আপনার ব্রাউজার এই আইপি এড্রেস নাও পেতে পারে। আর এক্ষেত্রেও আপনি পেক নয় ফাউন্ড বা এই ধরনের মেসেজ পেতে পারেন। দেখা যায় বার বার ট্রাই করার পর সাইট চলে আসে।

    ডিএনএস ক্যাশিং কিঃ
    এই যে আমরা গুগল ডট কম লিখে এন্টার দেয় আর সাইট চলে আসে, এর মাঝে অনেক কিছু সাথে নেম ট আইপি ট্রানশ্লেশন হয়ে যাচ্ছে, এটা যেন বার বার না করতে হয় সেই জন্য অপারেটিং সিস্টেম আইপি এড্রেসগুলো সাইট নেমের বিপরীতে ক্যাশ করে রাখে। এই ক্যাশিং টাইম ২৪ ঘন্টার মতো। তবে অপারেটিং সিস্টেম ভেদে ব্যাপারটা ভিন্ন ভিন্ন হতে পারে। আমি উইন্ডোজকে টার্গেট করে লিখছি।

    ডিএন এস ক্যাশিং এর সমস্যাঃ
    ধরুন আপনি কোন সাইট ওপেন করার চেস্টা করলে কিন্তু আসলো না। এক্ষেত্রে ঘটনা অনেক রকম হতে পারে। যেমন ক্যাশেতে যে আইপি এড্রেস ছিলো তা এখন পরিবর্তন হয়ে গেছে(এটার সম্ভাবনা খুব কম তবে হতে পারে) । অন্য কারন হতে পারে হোস্টিং সার্ভার ডাউন বা ঐ সাইটে হেবি ট্রাফিক বা ডিএনএস সার্ভার বেশি বিজি যে আপনাকে সার্ভ করতে পারলো না অথবা নেট কানেকশনের সমস্যা। এখন পজিটিভ রেসপন্স মানে নেম থেকে আইপিতে পরিবর্তন করে যেমন ক্যাশেতে রাখে তেমন নেগেটিভ রেসপন্সও ক্যাশেতে জমা হয়। এই ডাটা ডিএনএস ক্যাশেতে থাকে ৩০০ সে বা ৫ মিনিট। এই পাঁচ মিনিট ঐ পিসিতে সাইট আসার সম্ভাবনা কম। নেগেটিভ রেসপন্সও অনেক কারনে হতে পারে তা আর আলোচনা নাই করলাম।

    আপাতত এই টুকু বুঝা যাচ্ছে যে এই ক্যাশিং যেমন সুবিধা দেয় মানে বার বার নেম ট্রানশ্লেশন করতে হয় তেমন আবার অসবুধাও আছে যেমন আজকে আমার অনেক একটা দুইটা সাইট আসছিলো না।

    কিভাবে এই সমস্যা দূর করবেন?
    হুম আমি অন্তত উইন্ডোজের জন্য বলতে পারবো কারন আমি একটু আগে এটা ঠিক করলাম। উইন্ডোজে একটা কমান্ড আছে যা দিয়ে আপনি নিমিষেই ডিএনএস ক্যাশ ক্লিয়ার করে দিতে পারেন।
    রান থেকে লিখুনঃ ipconfig /flushdns
    ধরুন যদি দেখতে চান ক্যাশেতে এই মুহূর্তে কি আছে তা দেখতে তাহলে নিচের কমান্ড চালানঃ
    ipconfig /displaydns
    ডিএনএস ক্যাশিং সার্ভিস বন্ধ করতে লিখুনঃ
    net stop dnscache অথবা ফরম্যাট এই রকমঃ sc servername stop dnscache

    উইন্ডোজে রেজিস্ট্রি এডিট করেও এটা করা যায় তবে যারা আমার মতো বিপদের কথা মাথায় রেখে অবশ্যই রেজিস্ট্রি ব্যাকআপ রেখে দেবেন। কিভাবে রেজিস্ট্রি ব্যাকআপ ও রিস্টোর করতে হবে তা এখানে আছে।

    রেজিস্ট্রি এডিট করে ডিএনএস ক্যাশিং টাইম নিয়ন্ত্রনঃ
    রেজিস্ট্রি সম্পাদনা করে নেম টু আইপি ট্রানশ্লেশন এর নেগেটিভ বা পজিটিভ রেসপন্স ক্যাশেতে রাখার সময়(TTL বা টাইম টু লিভ) নিয়ন্ত্রন করা যায়। এখন দেখি কিভাবে তা করবো। আগেই বলে রেখেছি রেজিস্ট্রিতে আচঁড় দেওয়ার আগে ব্যাকআপ রাখতে ভুলবেন না অথবা যদি বিশেষ দরকারী কাজ পিসিতে হয় তাহলে এই গেমে অংশ নেবেন না।
    পজেটিভ রেসপন্স সেইভ থাকেঃ MaxCacheTtl কি ভ্যালুতে
    নেগেটিভ ” ” থাকেঃ MaxNegativeCacheTtl কি ভ্যালুতে

    যদি রান থেকে regedit লিখে এই লোকেশানে যান এবং
    HKEY_LOCAL_MACHINE\SYSTEM\CurrentControlSet\Services\DNSCache\Parameters
    এখন দুইটি নতুন ভ্যালু সেট করতে হবে।
    Parameters সিলেক্ট থাকা অবস্থায়-
    On the Edit menu, point to New , click DWORD Value, and then add the following registry values:

    Value name: MaxCacheTtl
    Data type: REG_DWORD
    Default value: 86400 seconds
    Value data: If you lower the Maximum TTL value in the client’s DNS cache to 1 second, this gives the appearance that the client-side DNS cache has been disabled.

    Value name: MaxNegativeCacheTtl
    Data type: REG_DWORD
    Default: 900 seconds
    Value data: Set the value to 0 if you do not want negative responses to be cached.

    উল্লেখ্য যে,
    The default TTL for positive responses is 86,400 seconds (1 day).
    এবং
    The default TTL for negative responses is 900 seconds (15 minutes).
    তাই যা যেভাবে সুবিধা হয় ভ্যালু সেট করে নেবেন।


    বহিঃসংযোগঃ
    মাইক্রসফট এর সাপোর্ট সাইট থেকে
    কম্পিউটার এডুকেশন সাইট
    এবং গুগল কাকু

    বানান ভুল ছাড়া টেকনিল্যাক কোন ভুল পেলে সুধরে দিতে ভুলবেন না।
    ধন্যবাদ

    আজ আবার ঘুরে আসলাম “উবুন্ট ৮.০৪ রিলিজ পার্টি বাংলাদেশ” থেকে

    কপাল মন্দ তাই ছুটির দিনেও অফিস করতে হয়েছে। এদিকে উবুন্টু এর রিলিজ পার্টির দিন অনেক আগে থেকেই ঘোষনা দিয়ে রেখেছে উবুন্টু বাংলাদেশ। যাবোই যাবো এই রকম চিন্তা ছিলো। কিন্তু বাধ সাধলো অফিসের ছুটি বাতিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত দেরিতে হলেও বিকাল ৫.৩০ এ গিয়ে পৌচ্ছালাম। অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিলো উবুন্টু বাংলাদেশ। স্থান ছিলো মোঃপুর কাঁচা বাজারের পাশের হাঙ্গার প্রজেক্টের অফিসে। যেহেতু অনুষ্ঠানে প্রথম থেকে থাকতে পারি নাই তাই শুরু থেকে শেষ বর্ননা করতে পারবো না। যাই হোক, আমি যখন গেলাম দরজা খুলেই দেখি হাসিন ভাই দাড়িয়ে আছেন। বল্লেন মানচু এতো দেরি করলে… কি আর বলবো দুঃখের কথা…বল্লাম ভাইয়া অফিস ছিলো। আমি গিয়ে দেখলাম অমি ভাই স্ক্রিনে দেখাচ্ছিলেন কিভাবে বাংলা কিবোর্ড অপশন এনাবল করা যায় উবুন্টুতে। অনুষ্ঠানে হয়তো অনলাইনে পরিচিত অপরিচিত অনেকেই ছিলেন কিন্তু আগে আগে যেতে পারি নাই বলে সবার পরিচিতি দিতে পারছি না। আর উবুন্টু বাংলাদেশের প্রধান রাসেল ভাই ছিলেন, উনার সাথে কথা হলো। আমাদের প্রযুক্তি ও প্রজন্ম ফোরামের অনেক মেম্বারের সাথে দেখা হলো। আশাবাদী, আলোকিত, তারুন্য, আশফাক, ম্যাচলেচ অনেকের সাথে দেখা হলো, কথা হলো। আর হ্যাঁ আমার সাথে আমার অফিসের বড় ভাই সৌমেন দাশ, ডেলোয়ার ভাই ছিলেন। আগে আগে চুপি চুপি তিনটা ডিভিডি নিয়ে অনুষ্ঠান শেষ হবার আগেই চলে আসলাম, কারন ক্লান্ত লাগছিলো। যেহেতু প্রথম থেকে শেষ থাকা সম্ভব হয়নি তাই অনুষ্ঠানে বিস্তারিত বলতে পারছি না। দুঃখ প্রকাশ জ্ঞাপন এখানে শেষ করছি।

    “ফেডোরা ৯ রিলিজ পার্টি বাংলাদেশ” থেকে ঘুরে আসলাম

    এই মাসের ১৩ তারিখে বের হয়েছে লিনাক্সের অন্যতম ডিস্টো ফেডোরা ৯. বাংলাদেশে আজকে ঢাকাতে আজিম পুরের পাশে পলাশী বাজারের কাছাকাছি ফ্রেফড সেন্টারে হয়ে গেলো ফেডোরা৯ রিলিজ পার্টি বাংলাদেশ। বিকালে ফ্রি ছিলাম তাই নিজেই গিয়েছিলাম। আর স্থান আমার নিবাসের কাছেই। যাই হোক অনুষ্ঠানের অভিজ্ঞতা জানাতে এই পোস্ট।

    অনুষ্ঠান বরাবরের মতো আধা ঘন্টা পরে শুরু হলো, বিকাল ৫.৩০ এ। অনুষ্ঠান সামগ্রীক আয়োজনে ছিলো অংকুর বাংলাদেশ। অংকুর বাংলাদেশের প্রতিনিধিরা অনেকেই ছিলেন অনুষ্ঠানে। অনুষ্ঠানের শুরুতেই ফোডোরার ইতিহাস ও ফেডোরা প্রজেক্ট নিয়ে স্পিচ দিলেন ইমতিয়াজ রাহী। বলে রাখা ভালো যে ইমিতিয়াজ রাহী বাংলাদেশের প্রথম ফেডোরা এম্বেসেডর(এক সময় রাহী ভাই আমাদের বর্তমান কর্মস্থল গ্রামীন সল্যুশনে ছিলেন) । এর পর অংকুরের মেম্বার যাহের (নামের বানান ভুল হতে পারে) ফেডোরা ৯ এর নতুন ফিচার গুলো জানালেন। অনুষ্ঠানের উপস্থাপনার দায়িত্বে ছিলেন বেলায়েত হোসেন(বাংলা উইকিপিডিয়ার একজন প্রশাসক)। আসলে যারা এসেছিলেন তাদের অনেকেই বাংলা উইকি, একুশে, অংকুর, বিডিওএসএন এর সাথে জড়িত তাই আলাদা ভাবে কারো পরিচয় দিলে ভুল হবে। অংকুরের ইতিহাস নিয়ে বল্লেন জামিল ভাই। মাঝে মাঝে ছোট খাট প্রশ্নের উত্তর বক্তারা দিচ্ছিলেন।

    এক পর্যায়ে হালকা মোজোর ছোট বোতল দিয়ে সবাই একটু গলাটা ভিজিয়ে নিলাম।সব শেষে অনুষ্ঠানে উপস্থিত সবাই ফেডোরা৯ এর ফ্রি ডিভিডি দেওয়া হয়। প্রায় সন্ধ্যা ৭.৩০ এর দিকে অনুষ্ঠান থেকে বের হয়ে আসি। সাদামাটা অনুষ্ঠান হলেও বেশ ভালো লাগলো এই ধরনের উদ্যোগ দেখে। অনুষ্ঠান আয়োজনের জন্য অংকুর বাংলাদেশকে আন্তরিক ভাবে ধন্যবাদ জানাই।

    [প্রিভিউ]গুগল নোল (Google Knol)

    গুগল নোল (Google Knol)
    ======================================

    যখনই কিছু খোঁজার দরকার হয় আমরা নিশ্চয় সবার আগে ঢুঁ মারি গুগলে। গুগলের অসংখ্য সার্ভিসের ভেতর গুগল সার্চই অন্যতম। কি আসে না গুগল সার্চে ? আমিতো মাঝে মাঝে ভাবি যদি কোন দিন নিজের বাসার ঠিকানা ভুলে যায় তাহলে রাস্তার পাশের কোন সাইবার ক্যাফেতে গিয়ে সার্চ দিলে মনে হয় পেয়ে যাব বাসার ঠিকানা…হা হা হা।

    গুগল এই যে এতো কিছু সার্চ করে আনে এটা গুগলের ক্রেডিট কিন্তু গুগল রেজাল্টগুলো দেখায় বিভিন্ন সাইটের লিঙ্ক আর কিছু নিজের ক্যাশ, আর্কাইভ থেকে। যেমন যে কোন তথ্যের জন্য অনলাইনে উইকিপিডিয়া হলো অন্যতম। গুগল সার্চে প্রায় দেখা যায় উইকিপিডিয়ার লিংক আগে থাকে। গুগল বট ক্রিপ্ট ব্যবহার করে উইকি সহ প্রায় জনপ্রিয় বেশির ভাগ সাইট (হিট বা গুগল র‌্যাংক এর প্রাধান্য অনুসারে) প্রায় প্রতিদিন ইনডেক্স করে। এখন যদি এমন হয় উইকির মতো সব তথ্য গুগলের নিজের থাকবে তাহলে কেমন হবে ? হ্যাঁ গুগল ঠিক সেই ধরনের একটা কাজ করতে যাচ্ছে। গুগলের একদম সাম্প্রতিক প্রজেক্টের নাম ‘গুগল নোল (Google Knol)’। আমার এই পোস্টের আসল বিষয় বস্তু গুগল নোল নিয়েই।

    গুগল নোল কি ?
    ======================================
    নোল হল একটা ফ্রি টুল যার আভিধানিক অর্থ হলো জ্ঞানের একক। গুগল যা করবে তা হলো লেখকদের বিভিন্ন টপিক নিয়ে লেখার জন্য অনুরোধ করবে। এই জন্য গুগল লেখকের নাম উল্লেখ(যা সাধারনত করা
    হয়না) সহ তাদের জন্য সম্মানীর ব্যবস্থা করবে। লেখালেখি জনিত কোন কাজ গুগল করবে না তবে লেখা, সম্পাদনা ইত্যাদি করার জন্য সহজ টুল সরবরাহ করবে যার নাম নোল। নোলের তথ্য যে কোন বিষয়ের হতে পারে আর এটি সবাই ব্যবহার করতে পারবে ফ্রি। তথ্যও সবার জন্য হবে উন্মুক্ত।

    উইকির মতো নোল কমিউনিটির ব্যবস্থা করবে মানে কোন লেখার উপর মন্তব্য, সম্পাদনা ইত্যাদির ব্যবস্থা থাকবে। উইকির সাথে এর অন্যতম পার্থক্য হবে উইকিতে কোন এড দেওয়া হয় না। কিন্তু নোলে কোন নির্দিষ্ট টপিকে ঐ টপিক সম্পর্কিত বিজ্ঞাপন দেবে গুগল যার আয় থেকেই একটা অংশ পাবে ঐ টপিকের লেখক। এতে করে একই সাথে লেখকগন ও গুগল উভয়েই উপকৃত হবে।

    উইকিপিডিয়া ও গুগলের নোলঃ
    =====================================
    উইকিপিডিয়া উইকিতে গুগলের এড দিতে রাজি হয়নি। এমনকি সম্প্রতি উইকিপিডিয়া তাদের উইকিয়া (এটা নন প্রফিট নয়) প্রকল্পের মাধ্যমে গুগলের মতো কার্যকরি সার্চ ইঞ্জিন প্রকাশ করতে যাচ্ছে এই মাসেই। অবশ্য এতে গুগলের তেমন কোন ক্ষতি হবে বলে মনে হয় না। তবে গুগল কখনই আগে তার কোন প্রজেক্ট মোটামুটি শেষ হবার আগে ঘোষণা দেয়নি যা এবার দিয়ে এবং এটা যে উইকিপিডিয়ার সাথে

    একটা ঠান্ডা যুদ্ধ ঘোষণা তা হয়তো বলা যায়…হা হা হা।
    দেখুন উইকিয়া সার্চ কেমন হতে পারে তা নিচের ছবি থেকে।
    ছবি

    একটা ব্যাপার হলো গুগল সার্চ ইঞ্জিন দিয়ে ব্যবহারকারীকে তখন সন্তুষ্ট করতে পারে যখন সার্চ রেজাল্ট ব্যবহারকারীর যা দরকার তার কাছাকাছি চলে আসে। আর এই কাজে ইউকিপিডিয়ার ভান্ডার গুগলকে দিয়ে আসছে অন্য রকম সহযোগিতা। নোলকে অনেকেই অবিহিত করছেন স্কলারপিডিয়া নামে।

    দেখা যাক গুগলের নোল উইকিপিডিয়ার সাথে পাল্লাতে মেতে উঠছে নাকি ভিন্ন ধারার তথ্য ভান্ডার নিয়ে আছে যেখানে এক সাথে সার্ভিস প্রোভাইডার, তথ্য দানকারী, তথ্য অনুসন্ধানকারী সবাই উপকৃত হবে।

    বহিঃসংযোগ
    নোলের উদাহরণ
    গুগলের অফিসিয়াল ব্লগ
    উকিয়া সার্চ
    গুগল আনঅফিসিয়াল ব্লগ

    ফায়ারফক্স এডঅনঃ কাস্টমাইজ গুলল

    ফায়ারফক্স ব্যবহারের সুবিধা হলো এতে অনেক এডঅন ব্যবহার করা যায় বিশেষ বিশেষ সুবিধা পাওয়ার জন্য। যে কোন সময় এডঅন ইনস্টল, সক্রিয় ও নিস্ক্রিয় করে রাখা যায়। মনে রাখবেন বেশি বেশি এডঅন ব্যবহার মানেই বেশি সুবিধা তা কিন্তু নয়। যেগুলো কাজের বা সব সময় লাগে সেই গুলো সক্রিয় রাখুন কারণ এডঅন ব্যবহারে বেশি মেমোরি নেয় ফায়ারফক্স যা অনেকের জন্য চিন্তার বিষয়।

    গুগলের বিভিন্ন সার্ভিস ব্যবহার করি আমরা প্রায় প্রতিদিন। গুগলের সার্ভিসগুলো ব্যবহার করার সময় নিজের ইচ্ছা মতো কিছু কাস্টমাইজ করা যাবে এই ধরনের একটা এডঅন হলো কাস্টমাইজ গুগল বা customizegoogle.

    এডঅনটির বিশেষ ফিচারগুলো নিম্নরুপঃ

    1. Use Google Suggest (suggest words while you’re typing)
    2. Add links to competitors
    3. Rewrite links to point straight to the images in Google Images
    4. Removes image copying restrictions in Google Book Search
    5. Secure Gmail and Google Calendar, switch to https
    6. Block Google Analytics cookies
    7. Hide the Gmail spam counter
    8. Make URL previews on sponsored links visible
    9. Add favicons in the web search result
    10. Remove ads
    11. Anonymize your Google userid
    12. Add a result counter in search result
    13. Filter spammy websites from search results
    14. Add links to WayBack Machine (webpage history)
    15. Remove click tracking
    16. Add links from Google to your bookmark manager
    17. Use a fixed font for Gmail mail bodies
    18. Stream Google search result pages
    19. Sticky Google Preferences

    এডঅনটি ডাউনলোড করুন এখান থেকে।