নিজের পোস্ট দেখান নিজের ব্লগেঃ সদস্য পোস্টের rss feed ফিচার

সেইদিন কারিগর নতুন একটা আইডিয়া দিয়েছিলো যে যদি এমন সুবিধা থাকে যে নিজের ব্লগে নিজের পোস্টগুলো (আমাদেরপ্রযুক্তি ফোরামের) দেখানো যেত আর এস এস ফিড হিসাবে বেশ ভালো হতো। ঠিক এই সুবিধাই চালু করা হলো আজ থেকে। কোন টপিক দেখার সময় ডান পাশের দিকে সদস্যের প্রোফাইল অংশ পোস্ট সংখ্যা বা পোস্ট দেখুন লিঙ্কের পাসে rss লেখা নতুন একটা লিঙ্ক যুক্ত করা হলো। অথবা কারো প্রোফাইলেও ঢুকেন তাহলে একই ধরনের rss লিঙ্ক পাবেন।
নিজের পোস্টগুলোকে লিস্ট করে নিজের ব্লগে দেখানোর পাশাপাশি প্রিয় কোন সদস্যের পোস্টও দেখাতে পারেন একই ভাবে।
আগামীতে যেকোন ফোরাম বা সাবফোরামের পোস্টগুলো একই ভাবে আর এস এস ফিডের মাধ্যমে পড়ার সুবিধা আনা হবে।

এই বিষয়ে আমাদের প্রযুক্তি ফোরামে দেখুন এখানে

প্রজন্ম ফোরামের ৪র্থ আড্ডা থেকে ঘুরে আসলাম

আজ ছিলো প্রজন্ম ফোরামের ৪র্থ আড্ডা। আগের তিনবারের চেয়ে এইবার আয়োজন বেশ বড় ছিলো। বিকাল সাড়ে ৫টার দিকে অনুষ্ঠান শুরু হয়। স্থান ছিলো ধানমন্ডি লেকের পানসি রেস্তোরা। প্রায় ৫০ জনের মতো সদস্য, অতিথি ছিলেন। শুরুতেই পরিচয় পর্ব ছিলো। অনেক ভার্চুয়াল মানুষের সাথে পরিচয় হলো। নতুন করে যাদের সাথে ফিজিক্যালি পরিচয় হলো যাদের সাথে অনলাইন পরিচয় ছিলো বা যাদের অনলাইনে চিনি (অনেকের সাথেই আগে দেখা হয়েছে তাই আর সবার নাম উল্লেখ করছি না) যেমন সুহৃদ সরকার, মাহমুব মোর্শেদ, মনি(প্রজন্ম ফোরাম), শিপলু ভাই, মেহেদি আকরাম, ডার্কলর্ডসহ আরো অনেকে। পরিচয় পর্ব শেষে ফোরামের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে মতামত ও আলোচনা ছিলো বেশ কিছুক্ষন। এরপর খাওয়া দাওয়া বুফে টাইপ। সব মিলিয়ে বেশ মজা হলো।
এইখানে আড্ডার বেশ কিছু ছবি পাওয়া যাবে। এতো সুন্দর একটা গেট২গেদার এর আয়োজন করার জন্য প্রজন্ম ফোরাম কর্তৃপক্ষকে আন্তরিক ধন্যবাদ।

এ বিষয়ে আমাদের প্রযুক্তি ফোরামের আমার পোশট এই খানে

জুমলা টিউটোরিয়াল , আমার জুমলা অভিজ্ঞতা-১

প্রায় ছয় মাস হলো অফিসে যোগদানের পর থেকে জুমলাতে কাজ করছি। শুরু করেছি জুমলা ১.x.১২ দিয়ে আর এখন ১.৫.x এ কাজ করছি। ভাবছি আমার অভিজ্ঞতা নিয়ে এই পোস্টে নিয়মিত লিখবো।

প্রফেশনার কাজ করার জন্য নিশ্চয় ডাউনলোড করা টেমপ্লেট বা ফ্রি টেমপ্লেট দিয়ে কাজ হবে না। এই জন্য আপনাকে নিজে টেমপ্লেট বানিয়ে নিতে হবে। জুমলার ট্রিক্সগুলো এপ্লাই করতে হবে। জুমলার ব্যবহারের মানে হলো আপনাকে পিএইচপি কোডিং খুব বেশি জানতে হবে না, জানতে হবে না মাইএসকিউএল এর কাজ কারবার। তবে যদি জানেন তবে সেটা হবে আপনার জন্য প্লাস। কারন এর উপর নির্ভর করছে আপনি কতটা কাস্টমাইজ করতে পারবেন জুমলা। কারন জুমলা একটা সিএমএস হলেও এর রয়েছে নিজস্ব ফ্রেমওয়ার্ক। আপনি যদি নিজে এই ফ্রেমওয়ার্ক এক বার শিখে নিতে পারেন তাহলে অনেক সহজে ফুল কাস্টমাইজড সাইট বানিয়ে ফেলতে পারবেন জুমলা দিয়ে।

এখন কথা হচ্ছে কিভাবে শুরু করবেন তাইতো ? জুমলার সাইট থেকে জুমলা ডাউনলোড করুন। লোকালহোস্ট ইনস্টল করুন। ইনস্টল করার সময় স্যাম্পেল ডাটা ইনস্টল করুন। এতে প্রথম দর্শনে আপনার বুঝতে সুবিধা হবে। কিভাবে ইনস্টল করবেন তা নিয়ে আমি এখানে লিখছি না কারন এটা নিয়ে আলরেডি অন্য পোস্ট আছে।

জুমলার বেসিক নিয়ে কিছু আলোচনা করি আগে। জুমলা এতো বেশি ফ্লেস্কিবল যে আপনি কোন লাইভ সাইটেও অনালাইনে চাইলে নতুন কিছু যুক্ত করে দিতে পারবেন ধুম করে। ধরুন আপনার ক্লায়েন্ট হঠাৎ করে একদিন বললো তার মিডিয়া গ্যালারী চাই। আবার হোম পেজে এক পাশে একটা জায়গায় রিসেন্ট মিডিয়া ইনফরমেশন দেখাতে চাই। কোন চিন্তা নাই। জুমলার আছে একটা রিসোর্সফুল এক্সটেনশন ডিরেক্টরি। সেখান থেকে আপনি একাধিক মিডিয়া গ্যালারি যাচাই বাছাই করে কোন কম্পোনেন্ট ডাউনলোড করে নিতে পারেন। দেখবেন কিছু কিছু মিডিয়া গ্যালারীর সাথে মডুলস ও দেওয়া থাকে। হয়তো দেখা যাবে রিসেন্ট মিডিয়া দেখানোর মডুল সাথেই দিয়ে দিছে। তারমানে আপনি শুধু এই গুলো ইনস্টল করে লিঙ্ক করে দেবেনে মেনু থেকে আর কিছু সিএসএস এর কাজ যদি লাগে। আসলে জুমলার কাজে পিএইচপি বা মাইসিকিএলের জ্ঞানের চেয়ে সিএসএস এর জ্ঞান বেশি থাকা লাগে যা সাধারনত ওয়েব ডিজাইনার এর কাজ।

এই পর্যায়ে আমার আলোচনাগুলো যদি পড়তে পড়তে ঘুম চলে আসে তাহলে এখানে কিছুক্ষন পজ রেখে দিন এবং কিছু সময় পরে আবার দেখুন।

জুমলা ইনস্টল করলে দেখবেন বেশ কিছু ফোল্ডার ফাইল এই সব হাবিজাবি। আমাদের জন্য কিছু জিনিস দরকারী হবে সামনে যেমন-administrator, modules, components , plugins এবং administrator এর ভেতরের ( modules, components , plugins), templates (এটা খুব দরকারী প্রথম পর্যায়ে কারন এই খানে বেশ কিছু ছুরি কাঁচি চালাতে হবে আপনাকে যদি নিজের মতো করে টেমপ্লেট ডিজাইন করতে চান)।

ভালো কথা আমার আলোচনাগুলো হবে জুমলার লেটেস্ট ভার্সন বা জুমলা ১.৫.x সিরিজ নিয়ে কারন এখন এটা নিয়েই বেশি কাজ করে সবাই।

মডুল, কম্পোনেন্ট, প্লাগিনস ফ্রন্টএন্ড ও ব্যাকএন্ড দুই জায়গার জন্যই হতে পারে। মডুলের কাজ গুলো টেমপ্লেট এর কোন নির্দিষ্ট স্থানে কোন কিছু বিশেষ ভাবে দেখানো। দেখা যায় বেশির ভাগ মডুল কোন কম্পোনেন্টের সাথে রিলেটেড, নাও হতে পারে।যেমন ধরুন আপনার একটা ব্লগ সাইট আছে যেখানে অনেক পোস্ট হয়। আপনি চান রিসেন্ট পোস্টগুলো দেখাবেন। তাহলে দেখবেন আপনি জুমলার এক্সটেনশন ডিরেক্টরীতে রিসেন্ট কনটেন্ট আইটেম দেখানোর মতো কোন মডুল পাবেন। যেমন mod_dn. এটার কাজ হলো কোন সেকশন বা ক্যাটাগরী থেকে কন্টেন্ট আইটেম এর লিস্ট দেখানো। এখন এটা অনেক ভাবে হতে পারে যেমন র‌্যান্ডমলি, রিসেন্ট আগে, পুরানগুলো আগে বা ডেট অনুসারে ইত্যাদি বিভিন্ন রকম ভাবে পোস্ট বা কন্টেন্ট আইটেম এর লিস্ট আপনি দেখতে পারেন। এর জন্য আপনাকে কোডিং জানতে হবে না। এডমিন প্যানেল থেকে extention মেনু থেকে মডুলস এ যাবেন আর পজিশন(পজিশন জিনিসটা টেমপ্লেটের সাথে জড়িত, পরে আলোচনায় আসছি) অনুসারে মডুলটা খুঁজে বের করে সেটিংগুলো চেক করুন আর আপনার পছন্দের সেটিং সেট করুন। আর মডুলটা আপনার ইচ্ছা মতো টেমপ্লেটের কোন পজিশনে পাব্লিশ করুন। হয়ে গেলো। আর সেটিং চেক করার সময় আপনি কোন সেকশন বা ক্যাটাগর থেকে রিসেন্ট আইটেম দেখাবেন তার নাম অথবা আইডি দিয়ে দিন।
এখন আসি কম্পোনেন্ট এর কথায়। হাজার হাজার কম্পোনেট আপনি ফ্রি পাবেন জুমলার সাইটে। ধরুন আপনার সাইটের জন্য সাইটম্যাপ বানাবেন। চিন্তা নাই সাইট ম্যাপ বানানোর জন্য একাধিক চমৎকার কম্পোনেন্ট আছে-যেমন ধরুন xmap আমার কাছে বেশ ভালো লেগেছে। এডমিন প্যানেল থেকে component থেকে xmap এ যান আর বিভিন্ন রকম অপশন আছে তা নিয়ে খেলাধুলা করুন। চিন্তা নাই একটা একটা অপশন পরিবর্তন করে তা আবার ফ্রন্ট এন্ড থেকে দেখে নিন। আরে ভাই খেলতে খেলতেইতো শেখা হবে, তাই না ?

এখন আসি টেমপ্লেট বানানো নিয়ে। আমার কাছে ফ্রি টেমপ্লেট ভালো লাগে না। তবে নিজে নিজে টেমপ্লেট বানাতে হলে একজন ফটোশপ এক্সপার্ট অবশ্যই লাগবে না হলে আপনাকেই ইমেজ বানিয়ে নিতে হবে।কাস্টম টেমপ্লেট বানানোর জন্য কি করতে হবে?
মনে মনে আগে সিনারিও দাড় করান যে আপনার সাইটে কি কি থাকবে। মাথার ভেতর একটা লেয়াউট তৈরি করুন।
২। যা এতোক্ষন চিন্তা করলেই এখন সেইটা মাটিতে নামাতে হবে মানে নিজে নিজে অথবা কোন ডিজাইনারকে দিয়ে ফটোশপ বা ইমেজ এডিটিং টুল দিয়ে সেই লেয়াউটের ছবি তৈরি করুন।
৩। ডিজাইন শেষ হলে ইমেজ থেকে প্রয়োজনীয় স্লাইস বের করুন। যেমন কোন বাটনের ব্যাকগ্রাউন্ড ইমেজ লাগবে তা ঐ মেইন ডিজাইন থেকে দরকার মতো স্লাইস করে নিতে হবে। এখানে যেহেতু জুমলাতে কাজ করতে হলে জুমলার ট্রিক্স ছাড়া দরকার ভালো সিএসএস জ্ঞান।

৪। আশা করি ইমেজে আকারে একটা টেমপ্লেট বানিয়ে ফেলেছেন। এখন আমাদের কাজ হবে এইটাকে জুমলার টেমপ্লেট নিয়ে যাওয়া।

How to build url for social bookmark

I am little bit confused about my post title. While working with my  forum for bookmarking feature I just listed the popular social bookarmark sites and there’s bookmarking urls. Hope this will help you . Here is the list and urls

http://del.icio.us/post?url=url_is_here&title=title_is_here
http://digg.com/submit?phase=2&url=url_is_here&title=title_is_here
http://www.facebook.com/share.php?u=url_is_here
http://www.google.com/bookmarks/mark?op=edit&bkmk=url_is_here
http://slashdot.org/bookmark.pl?title=title_is_here&url=url_is_here
http://www.stumbleupon.com/submit?url=url_is_here
http://technorati.com/faves?add=url_is_here

Such a nice day for me!

yah really, today I passed such a nice day ! Today I got  24 years aged. So many ppl wished me and I like to thank my parents, elder sister and  brother, all my friends and seniors/juniors. hmm, not this is again special to me because today I decided to discontinue from my recent and first job in grameensolutions.com. Here I am working as an associate software engineer in web development section from 21st januray. Hope I will get release from 1st august from my entire job resposibilities.

ডিএনএস ক্যাশিং, সুবিধা, অসুবিধা

আজ সন্ধ্যায় রুমে এসে দেখি ফোরাম আসছে না। অন্য একজনকে বল্লাম চেক করতে সেও বলে যে আসছে না s) আবার আর একজন বলে আসতেছে -? । পরে ব্যাপারটা বুঝলাম ডিএনএস(DNS=Domain Name Server) ক্যাসিং সমস্যা। জিনিস কি বা DNS কি এটা নিয়ে সাধারন কিছু আলোচনা করতে চাই আর কিভাবে ডোমেইন ক্যাসিং সমস্যা থেক পরিত্রান পাওয়া যায় তা নিয়ে কিছু বয়ান করার চেস্টা করি। ভুল ত্রুটি হলে ধরিয়ে দেওয়ার অনুরোধ। ডিএনএস, নেম ডাটাবেজ, আইপি প্রতিটি নিয়ে অনেক কিছু বলা যায় কিন্তু আমি শুধু পার্টিকুলার কিছু জিনিস বলবো।

নেম সার্ভার বা ডিএনএস সার্ভারঃ
আমরা যখন ব্রাউজার লিখি google.com এবং এক খানা এন্টার চাপ দিয়ে দিই আর গুগলের সার্চ পেজ চলে আসে কিন্তু ব্যাকগ্রাউন্ডে অনেক কিছু ঘটে যায়। যাক সব কিছু আলোচনার বিষয় না। যা হয় ব্যাপারটা তা হলো এই রকম যে আমাদের যারা ইন্টারনেট দেয়(আইএসপি বা ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার বা আরো সহজ করে ইন্টারনেট কানেকশন না থাকলে যাদের আগে গালি দেয়) তাদের এক বা একাধিক নেম সার্ভার বা ডিএনএস সার্ভার থাকে যে সকল কম্পিউটারে ডাটাবেজে এই গুগল.কম কে গুগলের আইপি এড্রেসে পরিবর্তন করে দিতে সাহায্য করে। মোদ্দা কথা হলো আমরা লিখি গুগল ডট কম কিন্তু কিছু ব্রাউজার কিছুক্ষন পরে বুঝতে পারে একটা আইপি। এটাকেই নেম ট্রানশ্লেশন বলে। যদি ধরেন আইএসপির সার্ভার বেশি বিজি থাকে তাহলে কিন্তু আপনার ব্রাউজার এই আইপি এড্রেস নাও পেতে পারে। আর এক্ষেত্রেও আপনি পেক নয় ফাউন্ড বা এই ধরনের মেসেজ পেতে পারেন। দেখা যায় বার বার ট্রাই করার পর সাইট চলে আসে।

ডিএনএস ক্যাশিং কিঃ
এই যে আমরা গুগল ডট কম লিখে এন্টার দেয় আর সাইট চলে আসে, এর মাঝে অনেক কিছু সাথে নেম ট আইপি ট্রানশ্লেশন হয়ে যাচ্ছে, এটা যেন বার বার না করতে হয় সেই জন্য অপারেটিং সিস্টেম আইপি এড্রেসগুলো সাইট নেমের বিপরীতে ক্যাশ করে রাখে। এই ক্যাশিং টাইম ২৪ ঘন্টার মতো। তবে অপারেটিং সিস্টেম ভেদে ব্যাপারটা ভিন্ন ভিন্ন হতে পারে। আমি উইন্ডোজকে টার্গেট করে লিখছি।

ডিএন এস ক্যাশিং এর সমস্যাঃ
ধরুন আপনি কোন সাইট ওপেন করার চেস্টা করলে কিন্তু আসলো না। এক্ষেত্রে ঘটনা অনেক রকম হতে পারে। যেমন ক্যাশেতে যে আইপি এড্রেস ছিলো তা এখন পরিবর্তন হয়ে গেছে(এটার সম্ভাবনা খুব কম তবে হতে পারে) । অন্য কারন হতে পারে হোস্টিং সার্ভার ডাউন বা ঐ সাইটে হেবি ট্রাফিক বা ডিএনএস সার্ভার বেশি বিজি যে আপনাকে সার্ভ করতে পারলো না অথবা নেট কানেকশনের সমস্যা। এখন পজিটিভ রেসপন্স মানে নেম থেকে আইপিতে পরিবর্তন করে যেমন ক্যাশেতে রাখে তেমন নেগেটিভ রেসপন্সও ক্যাশেতে জমা হয়। এই ডাটা ডিএনএস ক্যাশেতে থাকে ৩০০ সে বা ৫ মিনিট। এই পাঁচ মিনিট ঐ পিসিতে সাইট আসার সম্ভাবনা কম। নেগেটিভ রেসপন্সও অনেক কারনে হতে পারে তা আর আলোচনা নাই করলাম।

আপাতত এই টুকু বুঝা যাচ্ছে যে এই ক্যাশিং যেমন সুবিধা দেয় মানে বার বার নেম ট্রানশ্লেশন করতে হয় তেমন আবার অসবুধাও আছে যেমন আজকে আমার অনেক একটা দুইটা সাইট আসছিলো না।

কিভাবে এই সমস্যা দূর করবেন?
হুম আমি অন্তত উইন্ডোজের জন্য বলতে পারবো কারন আমি একটু আগে এটা ঠিক করলাম। উইন্ডোজে একটা কমান্ড আছে যা দিয়ে আপনি নিমিষেই ডিএনএস ক্যাশ ক্লিয়ার করে দিতে পারেন।
রান থেকে লিখুনঃ ipconfig /flushdns
ধরুন যদি দেখতে চান ক্যাশেতে এই মুহূর্তে কি আছে তা দেখতে তাহলে নিচের কমান্ড চালানঃ
ipconfig /displaydns
ডিএনএস ক্যাশিং সার্ভিস বন্ধ করতে লিখুনঃ
net stop dnscache অথবা ফরম্যাট এই রকমঃ sc servername stop dnscache

উইন্ডোজে রেজিস্ট্রি এডিট করেও এটা করা যায় তবে যারা আমার মতো বিপদের কথা মাথায় রেখে অবশ্যই রেজিস্ট্রি ব্যাকআপ রেখে দেবেন। কিভাবে রেজিস্ট্রি ব্যাকআপ ও রিস্টোর করতে হবে তা এখানে আছে।

রেজিস্ট্রি এডিট করে ডিএনএস ক্যাশিং টাইম নিয়ন্ত্রনঃ
রেজিস্ট্রি সম্পাদনা করে নেম টু আইপি ট্রানশ্লেশন এর নেগেটিভ বা পজিটিভ রেসপন্স ক্যাশেতে রাখার সময়(TTL বা টাইম টু লিভ) নিয়ন্ত্রন করা যায়। এখন দেখি কিভাবে তা করবো। আগেই বলে রেখেছি রেজিস্ট্রিতে আচঁড় দেওয়ার আগে ব্যাকআপ রাখতে ভুলবেন না অথবা যদি বিশেষ দরকারী কাজ পিসিতে হয় তাহলে এই গেমে অংশ নেবেন না।
পজেটিভ রেসপন্স সেইভ থাকেঃ MaxCacheTtl কি ভ্যালুতে
নেগেটিভ ” ” থাকেঃ MaxNegativeCacheTtl কি ভ্যালুতে

যদি রান থেকে regedit লিখে এই লোকেশানে যান এবং
HKEY_LOCAL_MACHINE\SYSTEM\CurrentControlSet\Services\DNSCache\Parameters
এখন দুইটি নতুন ভ্যালু সেট করতে হবে।
Parameters সিলেক্ট থাকা অবস্থায়-
On the Edit menu, point to New , click DWORD Value, and then add the following registry values:

Value name: MaxCacheTtl
Data type: REG_DWORD
Default value: 86400 seconds
Value data: If you lower the Maximum TTL value in the client’s DNS cache to 1 second, this gives the appearance that the client-side DNS cache has been disabled.

Value name: MaxNegativeCacheTtl
Data type: REG_DWORD
Default: 900 seconds
Value data: Set the value to 0 if you do not want negative responses to be cached.

উল্লেখ্য যে,
The default TTL for positive responses is 86,400 seconds (1 day).
এবং
The default TTL for negative responses is 900 seconds (15 minutes).
তাই যা যেভাবে সুবিধা হয় ভ্যালু সেট করে নেবেন।


বহিঃসংযোগঃ
মাইক্রসফট এর সাপোর্ট সাইট থেকে
কম্পিউটার এডুকেশন সাইট
এবং গুগল কাকু

বানান ভুল ছাড়া টেকনিল্যাক কোন ভুল পেলে সুধরে দিতে ভুলবেন না।
ধন্যবাদ

আজ আবার ঘুরে আসলাম “উবুন্ট ৮.০৪ রিলিজ পার্টি বাংলাদেশ” থেকে

কপাল মন্দ তাই ছুটির দিনেও অফিস করতে হয়েছে। এদিকে উবুন্টু এর রিলিজ পার্টির দিন অনেক আগে থেকেই ঘোষনা দিয়ে রেখেছে উবুন্টু বাংলাদেশ। যাবোই যাবো এই রকম চিন্তা ছিলো। কিন্তু বাধ সাধলো অফিসের ছুটি বাতিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত দেরিতে হলেও বিকাল ৫.৩০ এ গিয়ে পৌচ্ছালাম। অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিলো উবুন্টু বাংলাদেশ। স্থান ছিলো মোঃপুর কাঁচা বাজারের পাশের হাঙ্গার প্রজেক্টের অফিসে। যেহেতু অনুষ্ঠানে প্রথম থেকে থাকতে পারি নাই তাই শুরু থেকে শেষ বর্ননা করতে পারবো না। যাই হোক, আমি যখন গেলাম দরজা খুলেই দেখি হাসিন ভাই দাড়িয়ে আছেন। বল্লেন মানচু এতো দেরি করলে… কি আর বলবো দুঃখের কথা…বল্লাম ভাইয়া অফিস ছিলো। আমি গিয়ে দেখলাম অমি ভাই স্ক্রিনে দেখাচ্ছিলেন কিভাবে বাংলা কিবোর্ড অপশন এনাবল করা যায় উবুন্টুতে। অনুষ্ঠানে হয়তো অনলাইনে পরিচিত অপরিচিত অনেকেই ছিলেন কিন্তু আগে আগে যেতে পারি নাই বলে সবার পরিচিতি দিতে পারছি না। আর উবুন্টু বাংলাদেশের প্রধান রাসেল ভাই ছিলেন, উনার সাথে কথা হলো। আমাদের প্রযুক্তি ও প্রজন্ম ফোরামের অনেক মেম্বারের সাথে দেখা হলো। আশাবাদী, আলোকিত, তারুন্য, আশফাক, ম্যাচলেচ অনেকের সাথে দেখা হলো, কথা হলো। আর হ্যাঁ আমার সাথে আমার অফিসের বড় ভাই সৌমেন দাশ, ডেলোয়ার ভাই ছিলেন। আগে আগে চুপি চুপি তিনটা ডিভিডি নিয়ে অনুষ্ঠান শেষ হবার আগেই চলে আসলাম, কারন ক্লান্ত লাগছিলো। যেহেতু প্রথম থেকে শেষ থাকা সম্ভব হয়নি তাই অনুষ্ঠানে বিস্তারিত বলতে পারছি না। দুঃখ প্রকাশ জ্ঞাপন এখানে শেষ করছি।