হিসেব নিকেশ

আমরা সুউচ্চ পাহাড়ের চূড়ায় উঠে আমাদের হিসাবের খাতা মেলে ধরব
ঠান্ডা হিম শীতল বাতাস আমাদের আন্দোলিত করবে আর
হিসাবের খাতা থেকে একটা একটা করে পাতা উড়ে যাবে অজানা ঠিকানায়।
আমরা পাতা বিহীন একটা মলাটের খোলস নিয়ে নীচে নেমে আসব।
আমরা একে অপরের দিকে তাকিয়ে মৃদু হাসব,
একজন আরেকজনের নাক টিপে দেব।

কাটাবন, ১১.০৩.২০১৪

মামা তোরা এইবার থাম !

কোন নাটক সিনেমা বা গল্পের বই পড়ার সময় আমি প্রথম কিছুক্ষন দেখা বা পড়ার পর মনে মনে একটা এন্ডিং তৈরি করে ফেলি। বেশির ভাগ সময় দেখা যায় এটা মিলে যায়। আমার ধারনা এই ব্যাপারটা অনেকের সাথেই হয়। ইদানিং এই তালিকায় যুক্ত হয়েছে বিজ্ঞাপন। কোন বিজ্ঞাপন নতুন দেখার সময় মনে মনে ভাবি… এই বুঝি আসল প্রডাক্ট নিয়ে দৃশ্যটি বা কথাটা বলবে।

বাংলালিঙ্ক এর ‘এই মামা সেই মামা নয় …’ নামের টিভি বিজ্ঞাপন দেখে আমার সেই রকম চিন্তা ভাবনা ছিল এবং এমনকি আমি কল্পনায় সেই রকম ভাবি যতবার বিজ্ঞাপনটা দেখি। এর সাথে আরো কিছু ব্যাপার আছে যেমন, হুমায়ুন আহমেদ বই পড়ার সময় সবাই মাথায় রাখে হুট হাট করেই হাসির খোরাক থাকবে দুই এক পাতা পরপরই, তখন হাসতে হবে।

যেহেতু মোবাইল কম্পানীগুলো এদেশের না হলে এদেশ নিয়ে তাদের দরদের কথা আমাদের কারো অজানা নয় অন্তত তাদের বিজ্ঞাপন দেখে। তাই তাদের বিজ্ঞাপন গুলো থেকে আমরা দেশাত্ববোধ, বাঙালীয়ানা শিখব এমন একটা মোটিভ নিয়ে দেখার চেস্টা করি !

তেমনি বাংলালিঙ্ক এই মামা বিজ্ঞাপন http://www.youtube.com/watch?v=hKllKRGCcDM দেখার সময় আমি ভেবেছিলাম “মহিলা/মা চরিত্রে যিনি অভিনয় করছেন তিনি মনে হয় শেষে ছেলেটিকে কষে একটা থাপ্পড় মেরে বলবেন, বন্ধুকে বন্ধু বলা শিখিসনি ? বাংলা ভাষায় এত সুন্দর সুন্দর শব্দ থাকতে কেন সবাইকে মামা ডাকতে হবে আসল মামাকে অপমান করে’ কিন্তু না, শেষে দেখালো যে, বন্ধুকে মামা ডাকতে হবে ! আমি হার মানলাম। পুরাটা না দেখেই বা পড়েই এত দিন কাহিনী আচ করার যে গোপন ক্ষমতা নিজের ভেতর ছিল বলে গর্ববোধ করতাম তা যেন ধুলায় লুটিয়ে গেল।

খুব হতাশ নিয়ে মনে হচ্ছিল বলি, “মামা তোরা এইবার থাম !”

বহিঃ সংযোগঃ http://www.youtube.com/watch?v=hKllKRGCcDM

‘জাতীয় পতাকা’ বাহী বিমানের অনুষ্ঠানে অশ্লীলতা নিয়ে নিউজঃ কালো মনের সাদা সম্পূরক প্রশ্ন

এলার্টঃ এই নোটে কিছু লিঙ্ক থাকতে পারে যা শিশু এবং অপ্রাপ্তবয়স্কদের দেখা ঠিক হবে না’জাতীয় পতাকা’ বাহী বিমানের অনুষ্ঠানে অশ্লীলতা ” এই ধরনের টাইটেলের নিউজ গতকাল বেশ কিছু নিউজ সাইটে দেখলাম। যেহেতু ফেসবুক থেকেই নিউজ সাইট গুলোতে বেশি যাওয়া হয়। ফেসবুকে যখন কোন নিউজ সাইট তাদের ফেসবুক পেজে কোন লিঙ্ক শেয়ার দেয় তখন ঐ লিঙ্কের সবচেয়ে বড় ছবি (বা যদি টেকনিক্যালি ওপেন গ্রাফ ইমপ্লিমেন্ট করা থাকে তাহলে সেই ভাবে আসে) গুলো আসে । ‘জাতীয় পতাকা’ বাহী বিমানের অনুষ্ঠানে অশ্লীলতা নিয়ে নিউজ গুলোর প্রধান উদ্দেশ্য ছিল বিমানের অনুষ্ঠানে দেশীয় ঐতিহ্য বিবেচনা না করে এমন কিছু অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে যা দেশের সংস্কৃতির সাথে যায় না এবং প্রফেশনালি এক্সেপ্টেবল না। ক্যাটওয়াক খারাপ কিছু না কিন্তু কি ধরনের পোশাক পড়ে ক্যাটওয়াক করল সেটাই বিবেচ্য। চাইলে শাড়ি পড়েও ক্যাটওয়াক করা যায় নয়কি ? র‍্যাম্পের মডেলে সমস্যা নাই ক্যাটওয়াক কিভাবে এবং কি ধরনের পোশাক বিবেচনায় আসল তা দেখার বিষয়। যা ঘটেছে বা যা দেখানো হয়েছে যা নিউজ দেখে বুঝতে পারলাম তাতে আমি েএকমত নয়। গতকাল অন্য একটা নিউজ না আর্টিকেল পড়ার পর নিজের মনে স্বগত ভাবে এসে ছিল

// এক গ্রুপ নারীকে পন্য আর অন্য গ্রুপ নারীকে বস্তুতে পরিনত করার চেস্টা করে । খুব কৌশলে এরা ব্যতিক্রমকে উদাহরণ হিসাবে চালিয়ে দেয়। উভয় গ্রুপের গ্লাসে আমি একই মদের গন্ধ পাই ! https://www.facebook.com/manchumahara/posts/10151683964592331

এখন আসল কথায় আসি। যেহেতু নিউজ ছেলে বুড়া, শিশু কিংবা প্রাপ্তবয়স্ক সবাই দেখে তাই নিউজে কি ধরনের ছবি যুক্ত হবে তা অবশ্যই সাংবাদিকদের বিবেচনায় আনা উচিৎ। কারণ সংবাদপত্রকে সমাজের আয়না বলা হয়। কোথাও অশ্লীলতা হচ্ছে তা একটা ছবি এবং তা ব্লার (ঝাপসা) করেও প্রকাশ করা যায় কারণ আসল কপি তাদের কাছে প্রমান হিসাবে থাকছে। কিন্তু অনুষ্ঠানের অনেক গুলো ছবি যদি কোন রকম ঝাপসা না করেই ছেপে বা প্রকাশ করে দেওয়া হয় তাহলে যারা অনুষ্ঠান আয়োজন করল আর যারা অনুষ্ঠান থেকে ছবি তুলে এনে গনমানুষের কাছে অশ্লীলতা পৌচ্ছে দিল তাদের ভেতর কোন পার্থক্য দেখি না।

উদাহরন হিসাবে বাংলানিউজ২৪ এর নিউজটা দিলাম (প্রথম লাইনে যে আলার্ট ছিল তা এখনো বলবৎ আছে) http://www.banglanews24.com/detailsnews.php?nssl=4dd07f99a49d39f3af157829cba43d5a&nttl=09112013238412

একটু পরিচিত সরেজমিন বার্তা http://www.sorejominbarta.com/61117#.UoBQV2289WA তারা একটা ছবি ছেপেছে কিন্তু দেশের ঐতিহ্যের সাথে যেতে গেলে তাদের উচিৎ ছিল নিউজের ছবিটা ব্লার বা ঝাপসা করে দেওয়া উচিৎ ছিল।দেশীয় সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য মেনে দেশকে এগিয়ে নেওয়ার দায়িত্ব সকলের। প্রচার করে অশ্লীলতাকে প্রশ্রয় দেওয়াও কি সমান অপরাধ নয় ?

বিঃ দ্রঃ অশ্লীলতার সংগা কি সেই আলোচনায় যেতে চাই না

ফেসবুকের নোট হিসাবে পোস্টিত

তোমার জন্য

তুমি যখন ভূমিষ্ঠ হয়েছিলে যদি এক দূর্বিনীত চিল তোমাকে ছোঁ মেরে নিয়ে যেত
সবাই করত হায় হায় 🙁

তুমি যখন শিশু ছিলে যদি কোন রূপকথার ডাইনী বুড়ি তোমাকে ভুলিয়ে নিয়ে যেত
সবাই কি কান্নাটাই না কাঁদত তাই না ?

একদিন তোমার জন্য লেখা হয়েছিল রুপকথা
আজ ও আগামী তোমাকে ঘিরে লেখা হবে অসংখ্য আধুনিক কবিতা,
তোমাকে ঘিরে কত আয়োজন, তোমার জন্যই যত আয়োজন।

তোমার জন্য চেয়ে আছে পথ, তোমার জন্য অফুরন্ত আগামী।
তুমি এগিয়ে যাও , ইতিহাসে যুক্ত হোক তোমার অস্থির চলাচল।

………………………………..
উৎসর্গঃ তোমাকে
০৭-১১-২০১৩
একজন মানচুমাহারা

প্রিয় গানঃ ওগো আগুন মেয়ে …প্রযত্নে- মহীনের ঘোড়াগুলি

মহীনের ঘোড়াগুলি ব্যান্ডের অনেক অসাধারণ গানের এই গানটা যেন মনের ভেতর সব সময় একটা হা-হুতাশ জাগায়, ভারীক্কি একটা শূন্যতার সৃষ্টি করে। এই গানটা নিয়ে মনে হয় ফেসবুকে অনেকবার নিজেও লিখেছি গুগলে সার্চ দিয়ে নিজের একটা স্টাটাস পেলাম এখানে

ওই দূরে ঝরণার পায়ে গহীন বনের নীল ছায়ে আহা কত দিন
ওই দূরে ঝরণার পায়ে গহীন বনের নীল ছায়ে আহা কত দিন
এমনি কুয়াশা ভরা রাতে এমনি শিশিরভেজা পথে বলেছিল সে
এমনি কুয়াশা ভরা রাতে এমনি শিশিরভেজা পথে বলেছিল সে
ওগো ফাগুন ছেলে নতুন পাতার দিনে ফিরে এসো এই গাঁয়ে দুখী দিন ফেলে
ওগো ফাগুন ছেলে নতুন পাতার দিনে ফিরে এসো এই গাঁয়ে দুখী দিন ফেলে
অবাক আমি তাকে বলি কঠিন পথের বাঁকে চলি আমি চিরদিন
অবাক আমি তাকে বলি কঠিন পথের বাঁকে চলি আমি চিরদিন
অনেক মানুষ নিয়ে সাথে সুখি দিনের ইশারাতে আমি চলেছি
অনেক মানুষ নিয়ে সাথে সুখি দিনের ইশারাতে আমি চলেছি
ওগো আগুন মেয়ে তুমিও চল না সাথে আমার প্রিয় মন এসো অলস নীড় ফেলে
ওগো ফাগুন ছেলে নতুন পাতার দিনে ফিরে এসো এই গাঁয়ে দুখী দিন ফেলে
ওগো আগুন মেয়ে তুমিও চল না সাথে আমার প্রিয় মন এসো অলস নীড় ফেলে
ওগো ফাগুন ছেলে নতুন পাতার দিনে ফিরে এসো এই গাঁয়ে দুখী দিন ফেলে।

(প্রযত্নে: মহীনের ঘোড়াগুলি)

[soundcloud url=”https://api.soundcloud.com/tracks/97537436″ width=”100%” height=”166″ iframe=”true” /]

‘অনন্ত জলিলকে নিয়ে ড: আসিফ নজরুল স্যার এর ভাবনা’ নিয়ে আমার কিঞ্চিৎ ভাবনা

গত শনিবারে প্রথম আলোতে ড: আসিফ নজরুল স্যার  একটা দারুন লেখা ছিল। লেখার শিরোনাম “অনন্ত জলিল: কিছু আত্মজিজ্ঞাসা” http://www.prothom-alo.com/home/article/52904 আমার কাছে মনে হয়েছে স্যার আর লেখায় অপূর্ণতা রয়ে গেছে।

এটা আত্মজিজ্ঞাসা না বলে আত্মসমালোচনা বলা যেতে পারে। আর কেন অপূর্ণ রয়ে গেছে তার কারণ উনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, রাত হলে উনি চ্যানেলে চ্যানেলে টক শো কাপিয়ে বেড়ান। উনি শুধু জিজ্ঞাসা করবেন কিংবা সমালোচনা করবেন কিন্তু কোন সমাধান দিবেন না বা কারণগুলো খুঁজে বের করবেন না তা কিভাবে হয় বা তা কেন মেনে নেব।

আচ্ছা আমি বলতে ভুলে যাব পরে যে আমি স্যার এর লেখার সাথে একমত এবং সহমত।

কিন্তু আমার এই নোটের উদ্দেশ্য কি ?

ঐযে বল্লাম স্যার লিখেছেন হতাশার কথা, আত্মসমালোচনার কথা কিন্তু কারণ খুঁজে  দেখেছেন কিনা জানি না বা তা নিয়ে কিছু লেখেননি। অনন্ত জলিলকে নিয়ে তার প্রথম সিনেম গতি- দ্যা স্পীড (নাম ভুল হল কি ? এটাইতো প্রথম সিনেমা ?)  বের হবার পর ফেসবুকে সবাই বাংলা বলে প্রতি শব্দের পর আবার ইংলিশ লিখত, আমিও তাদের দলের ছিলাম। পরে আত্মপলব্ধি হবার পর আমি আমার চিন্তা ভাবনা উন্নত করার চেস্টার ফলস্বরুপ অনন্ত জলিলকে মজা করা বাদ দিয়েছি, তারপর অনন্ত সাহেবের আরো কয়েকটি সিনেমা বের হয়েছে। তাকে নিয়ে সমালোচনা, হাসাহাসি দিনকে দিন বেড়েই চলেছে। যারা হাসছে তারা অন্যায় করছে বা বোকার মত কাজ করছে এটা সত্য কিন্তু তারা কেন হাসছে ? কেন অনন্ত জলিলকে নিয়ে হাসছে ? কেন জলিলের ডায়লগ নিয়ে এত মজমাস্তি ?  স্যার নিশ্চয় তা ভেবে দেখেননি।আমি কিছুদিন আগে চেন্নাই এক্সপ্রেস দেখলাম, শাহরুখ খানের। পুরা সিনেমা দেখে আমি হেসেছি অনেক কারণ ওটা নিশ্চয় হাসির সিনেমা ছিল কিন্তু অনন্ত জলিল  এখন পর্যন্ত কোন হাসির সিনেমা বানাননি কিন্তু উনার প্রতিটি সিনেমা দেখে লোকজন হাসে। উনার সিনেমাতে ইনভেস্ট, ডেডিকেশন ইত্যাদি আমাকে মুগ্ধ করে, অন্তত একজন ছোট খাট  আইটি উদ্যোক্তা হিসাবে আমি ফিল করতে পারি। কিন্তু উনার সিনেমা বা উনার অভিনয় বা উনার ডায়লগ দেখে কেন আমি হাসি, কেন অন্যে হাসে  এবং কেন সবার হাসি আসা উচিৎ ? এর কারণ অনন্ত জলিল সাহেব নিজেই, হ্যাঁ সে নিজেই। কারণটা তার নিজের ভেতর এবং চাইলেই তিনি (কিন্তু আমি মনে করি তার সেই বোধদয় বা বিবেচনাবোধ নাই, এখানে আমি অসম্মান করছি না যা আমি ব্যাখ্যা করার চেস্টা করছি)  তা দূর করতে পারেন। উনার অনেক টাকা, উনার সিনেমার প্রতি অগাধ ভালোবাসা কিন্তু উনার নায়ক হবার মত যোগ্যতা কতখানি আছে তা প্রশ্নবিদ্ধ। বাস্তব জীবনে মোটা, কালো, বোকা মানুষটাও নায়ক হতে পারে কিন্তু সিনেমা হলে আমরা যায় সুদর্শন, ভালো অভিনয় জানেন এমন কাউকে নায়ক হিসাবে দেখতে। জলিল সাহেবের ইংলিশ উচ্চারণে সমস্যা উনি চাইলেই সিনেমায় ইংলিশ ডায়লগ না দিতে পারেন। উনি যদি অভিনয় ভালো না জানেন তাহলে টাকা দিয়ে ভালো অভিনয় জানেন এবং সুদর্শন কাউকে দিয়ে সিনেমা বানালেই পারেন। যেহেতু উনার টাকা আছে এবং উনিই প্রযোজক এবং উনি নিজেই নায়ক হতে চান তাই পরিশেষে উনি যা দেখান , উনি যা বানান তা অনেক উন্নত প্রযুক্তি এবং ঝকঝকা ছবি হলেও হাস্যকর হয়ে যায়। আর কিঞ্চিৎ বিবেচনাবোধ সম্পন্ন যে কারো উচিৎ হাসির দৃশ্যে হাসা ! সিনেমার নায়ক হচ্ছেন অনেকটা আইডলের মত। আমার মনে হয় আমি কি বলতে চেয়েছি তা সবাই বুঝতে পেরেছেন। উনি হাসির সিনেমা বানান না কিন্তু তা অনেকের সাথে হাস্যকর লাগে। যেহেতু উনার অনেক টাকা এবং সিনেমার প্রতি উনার অগাধ ভালোবাসা উনি চাইলেই ভালো উপন্যাস নিয়ে সিনেমা বানাতে পারেন, নিজেকে সব সময় নায়ক হিসাবে কাস্ট না করে অন্য কাউকে নিতে পারেন। ভালো কাহিনী এবং চিত্রনাট্য বানানোর জন্য মেধাবী লোক নিতে পারেন। … এটাই সমাধান।আসিফ স্যার তার লেখার ৩য় প্যারাতে বেশ কয়েকজন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিকে নিয়ে তরুন প্রজন্ম হাসাহাসি করেন এমন কিন্তু ইংগিত দিয়েছেন (যদিও উনি নাম সরাসরি উল্লেখ করেননি) কিন্তু আমার প্রশ্ন স্যার একবার নিজে ভেবে দেখেনতো যাদের নিয়ে ‘অন এভারেজ’ সবাই হাসাহাসি করে তারা কেন হাসির পাত্র হল (কিছু ব্যক্তিক্রম ছাড়া আর আমিও স্যার এর সাথে একমত যদিও)  ? আমি আবার বলছি স্যার এর সাথে আমি একমত কিন্তু আমার অনুরোধ কারণও খুঁজতে হবে এবং সমাধান এর পথও আমাদের সাজেস্ট করতে হবে না হলে শুধু সমালোচনা বা আত্মিজজ্ঞাসা মেনে নিতে কষ্ট হয় কেননা অন এভারেজ লোকজন যেমন বোকার মত হাসাহাসি করে কারণ এবং সমাধান এর পথ না বলে শুধু সমালোচনাও আমার কাছে হাস্যকর লাগে।

ধন্যবাদ,

শুভরাত্রি

বিঃ দ্রঃ আমার অনেক বানান ভুল হয় অনুগ্রহ করে যদি তা নিয়ে হাসাহাসি করার পাশাপাশি ভুলও ধরিয়ে দেন তাহলে খুশি হব যদিও আমি এটা বিশ্বাস করি কেউ হয়তো আমাকে বলতে পারেন আপনার বানান ভুল হওয়াটা ভালো দেখায় না।

ফেসবুকে নোট আকারে প্রথম প্রকাশিত।

বিশ্বাস-অবিশ্বাসের দোলাচলে এই ডিজিটাল ক্ষনজন্ম !

ফেসবুক এর স্ট্যাটাস হিসাবে পোস্টিত